কর্নেল শহীদ খান ও তার স্ত্রীর ১০ বছরের কারাদণ্ড

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:৫৯:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 165
বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় লে. কর্নেল (বরখাস্ত) শহীদ উদ্দিন খান ও তার স্ত্রী ফারজানা আঞ্জুম খানের ১০ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মামলার অপর দুই আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সৈয়দা হাফছা ঝুমার আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন- সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার খোরশেদ আলম পাটোয়ারী এবং সার্জেন্ট সৈয়দ আকিদুল আলী।

আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ২৬ আগস্ট মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক রায় ঘোষণার তারিখ পিছিয়ে আজকের দিন (১ সেপ্টেম্বর) নির্ধারণ করেন।

২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় শহীদ উদ্দিন খানের বাসায় অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল, ছয়টি গুলি, দুটি শটগান ও তিন লাখ জাল টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ১৭ জানুয়ারি কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক বিপ্লব কিশোর শীল বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শেষে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক ও তদন্ত কর্মকর্তা নৃপেন কুমার ভৌমিক ২১ জনকে সাক্ষী করে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিভিন্ন সময়ে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কর্নেল শহীদ খান ও তার স্ত্রীর ১০ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট : ১২:৫৯:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় লে. কর্নেল (বরখাস্ত) শহীদ উদ্দিন খান ও তার স্ত্রী ফারজানা আঞ্জুম খানের ১০ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মামলার অপর দুই আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সৈয়দা হাফছা ঝুমার আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন- সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার খোরশেদ আলম পাটোয়ারী এবং সার্জেন্ট সৈয়দ আকিদুল আলী।

আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ২৬ আগস্ট মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক রায় ঘোষণার তারিখ পিছিয়ে আজকের দিন (১ সেপ্টেম্বর) নির্ধারণ করেন।

২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় শহীদ উদ্দিন খানের বাসায় অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল, ছয়টি গুলি, দুটি শটগান ও তিন লাখ জাল টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ১৭ জানুয়ারি কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক বিপ্লব কিশোর শীল বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শেষে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক ও তদন্ত কর্মকর্তা নৃপেন কুমার ভৌমিক ২১ জনকে সাক্ষী করে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিভিন্ন সময়ে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।