তৃতীয় লিঙ্গের মানুষকে চাকরি দিলে কর দিতে হবে না

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:০৯:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
  • / 250

তৃতীয় লিঙ্গ। ফাইল ফটো

::নিজস্ব প্রতিবেদক::

২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে কোনো প্রতিষ্ঠান তৃতীয় লিঙ্গের কর্মী নিয়োগ দিলে কর ছাড় পাবে বলে প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা তিনটায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, দেশের প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে সামাজিক এবং অর্থনীতির মূলধারায় আনতে সরকারের যে চেষ্টা, তা ফলপ্রসূ করতেই এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

বাজেট প্রস্তাবে তিনি বলেন, যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তার মোট কর্মচারীর ১০ শতাংশ বা ১০০ জনের অধিক তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের নিয়োগ দেয়, তবে ওই কর্মচারীদের পরিশোধিত বেতনের ৭৫ শতাংশ বা প্রদেয় করের ৫ শতাংশ, যেটি কম, তা নিয়োগকারীকে কর রেয়াত হিসেবে প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় বিধান সংযোজনের প্রস্তাব করছি।

অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর একটি অংশ হচ্ছে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। এ জনগোষ্ঠী অন্যান্য মানুষের চেয়ে আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এবং তারা সমাজের মূলধারার বাইরে রয়েছে।

কর্মক্ষম এ জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করতে পারলে সামাজিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত হবে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

তৃতীয় লিঙ্গের মানুষকে চাকরি দিলে কর দিতে হবে না

আপডেট : ০২:০৯:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
::নিজস্ব প্রতিবেদক::

২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে কোনো প্রতিষ্ঠান তৃতীয় লিঙ্গের কর্মী নিয়োগ দিলে কর ছাড় পাবে বলে প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা তিনটায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, দেশের প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে সামাজিক এবং অর্থনীতির মূলধারায় আনতে সরকারের যে চেষ্টা, তা ফলপ্রসূ করতেই এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

বাজেট প্রস্তাবে তিনি বলেন, যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তার মোট কর্মচারীর ১০ শতাংশ বা ১০০ জনের অধিক তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের নিয়োগ দেয়, তবে ওই কর্মচারীদের পরিশোধিত বেতনের ৭৫ শতাংশ বা প্রদেয় করের ৫ শতাংশ, যেটি কম, তা নিয়োগকারীকে কর রেয়াত হিসেবে প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় বিধান সংযোজনের প্রস্তাব করছি।

অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর একটি অংশ হচ্ছে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। এ জনগোষ্ঠী অন্যান্য মানুষের চেয়ে আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এবং তারা সমাজের মূলধারার বাইরে রয়েছে।

কর্মক্ষম এ জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করতে পারলে সামাজিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত হবে বলেও জানান তিনি।