রোজিনার মামলা তদন্তে কোন চাপ নেই

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৬:৩৬:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১
  • / 248

ফাইল ছবি

::নিজস্ব প্রতিবেদক::

শাহবাগ থানা পুলিশের কাছ থেকে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা গত বুধবার ডিবি রমনা বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মামলার দায়িত্ব নিয়ে ডিবি জানিয়েছেন রোজিনা ইসলামের মামলা তদন্তের ক্ষেত্রে কোনও চাপ নেই।

বৃহস্পতিবার মিন্টোরোডের ডিএমপির গোয়েন্দা কার্যালয়ে ডিবি রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক এসব কথা বলেন।

উপ-কমিশনার বলেন, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্তের ক্ষেত্রে যা কিছু করণীয় তার সব করা হবে। অবশ্যই নিরপেক্ষ তদন্ত হবে। মামলা তদন্তে কোনও চাপ নেই।

প্রসঙ্গত, গত ১৭ মে সোমবার দুপুরে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গেলে সেখানকার কর্মকর্তারা রোজিনা ইসলামকে অবরুদ্ধ করেন। পাঁচ ঘণ্টা অবরুদ্ধের পর তাকে শাহবাগ থানায় নেয়া হয়। নথি সরানোর অভিযোগে রাতেই তার বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৩ ও ৫ ধারা ও পেনাল কোডের ৩৭৯ ও ৪১১ ধারায় রোজিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। রাতেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে ‘অনুমতি ছাড়া মোবাইল ফোনে সরকারি গোপনীয় নথির ছবি তোলা এবং আরও কিছু নথি লুকিয়ে রাখার’ অভিযোগ আনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রোজিনার মামলা তদন্তে কোন চাপ নেই

আপডেট : ০৬:৩৬:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১
::নিজস্ব প্রতিবেদক::

শাহবাগ থানা পুলিশের কাছ থেকে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা গত বুধবার ডিবি রমনা বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মামলার দায়িত্ব নিয়ে ডিবি জানিয়েছেন রোজিনা ইসলামের মামলা তদন্তের ক্ষেত্রে কোনও চাপ নেই।

বৃহস্পতিবার মিন্টোরোডের ডিএমপির গোয়েন্দা কার্যালয়ে ডিবি রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক এসব কথা বলেন।

উপ-কমিশনার বলেন, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্তের ক্ষেত্রে যা কিছু করণীয় তার সব করা হবে। অবশ্যই নিরপেক্ষ তদন্ত হবে। মামলা তদন্তে কোনও চাপ নেই।

প্রসঙ্গত, গত ১৭ মে সোমবার দুপুরে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গেলে সেখানকার কর্মকর্তারা রোজিনা ইসলামকে অবরুদ্ধ করেন। পাঁচ ঘণ্টা অবরুদ্ধের পর তাকে শাহবাগ থানায় নেয়া হয়। নথি সরানোর অভিযোগে রাতেই তার বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৩ ও ৫ ধারা ও পেনাল কোডের ৩৭৯ ও ৪১১ ধারায় রোজিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। রাতেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে ‘অনুমতি ছাড়া মোবাইল ফোনে সরকারি গোপনীয় নথির ছবি তোলা এবং আরও কিছু নথি লুকিয়ে রাখার’ অভিযোগ আনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।