ঢাকা ০২:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চলতি মাসেও করোনা সংক্রমণ কাটবে অস্বস্তিতে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:০৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুন ২০২১
  • / 165

সংগৃহীত ছবি

::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেছেন, করোনার সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় এই মাসটি (জুন) গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে বলে মনে হচ্ছে না।

রোববার দুপুরে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে তিনি একথা বলেন।

রোবেদ আমিন বলেন, জুন মাসের মাত্র ৬ দিন। এর মধ্যে ৮ হাজারের বেশি মানুষের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এই মাসটি গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে বলে মনে হচ্ছে না।

তিনি বলেন, গত ৭ দিনে পজিটিভ রেট বেড়ে গেছে। সংক্রমণের দিক থেকে আমরা ৭ থেকে ৮ শতাংশ নিচে নেমে এসেছিলাম। সেটি ক্রমাগত বেড়ে গেছে।

‘আমাদের ট্রান্সমিশন আনস্টেবল হয়ে গেছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যে চিত্র দেখতে পাই, এপ্রিলের ভয়াবহতা আমরা ট্যাকল করতে পেরেছি।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেন, আমাদের প্রান্তিক পর্যায়ে যেসব হাসপাতালগুলো আছে, সেখানে সেবা দেওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লো ফ্লো অক্সিজেন সাপ্লাই। হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলার আগে আমার নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সাপ্লাই নিয়ে ভাবতে হবে। কারণ এটি হলো জীবন রক্ষাকারী।

তিনি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে গেছে। যে কারণে একটি মেডিকেল টিম সেন্ট্রাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছে। তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

তিনি আরো যোগ করেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইতোমধ্যে বলা হয়েছে, জরুরি রোগী ছাড়া যেন কাউকে ভর্তি নেওয়া না হয়। প্রয়োজনে পুরো হাসপাতাল করোনা সেবায় ব্যবহার করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

চলতি মাসেও করোনা সংক্রমণ কাটবে অস্বস্তিতে

আপডেট : ০১:০৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুন ২০২১
::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেছেন, করোনার সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় এই মাসটি (জুন) গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে বলে মনে হচ্ছে না।

রোববার দুপুরে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে তিনি একথা বলেন।

রোবেদ আমিন বলেন, জুন মাসের মাত্র ৬ দিন। এর মধ্যে ৮ হাজারের বেশি মানুষের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এই মাসটি গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে বলে মনে হচ্ছে না।

তিনি বলেন, গত ৭ দিনে পজিটিভ রেট বেড়ে গেছে। সংক্রমণের দিক থেকে আমরা ৭ থেকে ৮ শতাংশ নিচে নেমে এসেছিলাম। সেটি ক্রমাগত বেড়ে গেছে।

‘আমাদের ট্রান্সমিশন আনস্টেবল হয়ে গেছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যে চিত্র দেখতে পাই, এপ্রিলের ভয়াবহতা আমরা ট্যাকল করতে পেরেছি।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেন, আমাদের প্রান্তিক পর্যায়ে যেসব হাসপাতালগুলো আছে, সেখানে সেবা দেওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লো ফ্লো অক্সিজেন সাপ্লাই। হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলার আগে আমার নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সাপ্লাই নিয়ে ভাবতে হবে। কারণ এটি হলো জীবন রক্ষাকারী।

তিনি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে গেছে। যে কারণে একটি মেডিকেল টিম সেন্ট্রাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছে। তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

তিনি আরো যোগ করেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইতোমধ্যে বলা হয়েছে, জরুরি রোগী ছাড়া যেন কাউকে ভর্তি নেওয়া না হয়। প্রয়োজনে পুরো হাসপাতাল করোনা সেবায় ব্যবহার করা হবে।