ঢাকা ০৫:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ায় ৬২ বাংলাদেশি কর্মী গ্রেপ্তার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১১:৩৯:০২ পূর্বাহ্ন, সোমাবার, ৭ জুন ২০২১
  • / 170

ছবি সংগৃহীত।

::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::
বৈধ কাগজপত্র না থাকার কারণে ৬২ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। এ সময় মোট ১৫৬ জন অবৈধ অভিবাসী কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।

রোববার রাতে মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া এলাকার একটি নির্মাণ স্থাপনা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা গেছে।

এ অভিযানে প্রায় ২০২ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৪৬ জনের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট থাকায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি ১৫৬ জনের কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের গ্রেফতার করে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোর স্ক্রিনিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।

দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্র জানায়, রয়েল মালয়েশিয়ার পুলিশ (পিডিআরএম), জাতীয় নিবন্ধনকরণ বিভাগ (জেপিএন), শ্রম বিভাগ (জেটিকে) এবং জন প্রতিরক্ষা বাহিনী (এপিএম) গ্রেপ্তার অভিযানে অংশ নেয়।

ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক সেরি ইন্দেরা খায়রুল দাযাইমি দাউদ বলেছেন, যেখানে অভিযান চালানো হয়েছে সেটা একটি নির্মাণ স্থাপনা। এর পাশের জায়গাটি বেড়া দেয়ায় তা সুরক্ষিত ছিল। ফলে জায়গাটি বেশ গোপন ছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মালয়েশিয়ায় ৬২ বাংলাদেশি কর্মী গ্রেপ্তার

আপডেট : ১১:৩৯:০২ পূর্বাহ্ন, সোমাবার, ৭ জুন ২০২১
::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::
বৈধ কাগজপত্র না থাকার কারণে ৬২ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। এ সময় মোট ১৫৬ জন অবৈধ অভিবাসী কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।

রোববার রাতে মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া এলাকার একটি নির্মাণ স্থাপনা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা গেছে।

এ অভিযানে প্রায় ২০২ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৪৬ জনের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট থাকায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি ১৫৬ জনের কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের গ্রেফতার করে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোর স্ক্রিনিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।

দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্র জানায়, রয়েল মালয়েশিয়ার পুলিশ (পিডিআরএম), জাতীয় নিবন্ধনকরণ বিভাগ (জেপিএন), শ্রম বিভাগ (জেটিকে) এবং জন প্রতিরক্ষা বাহিনী (এপিএম) গ্রেপ্তার অভিযানে অংশ নেয়।

ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক সেরি ইন্দেরা খায়রুল দাযাইমি দাউদ বলেছেন, যেখানে অভিযান চালানো হয়েছে সেটা একটি নির্মাণ স্থাপনা। এর পাশের জায়গাটি বেড়া দেয়ায় তা সুরক্ষিত ছিল। ফলে জায়গাটি বেশ গোপন ছিল।