ঢাকা ০৩:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটে মা ও দুই সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:১৭:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
  • / 197

প্রতীকী ছবি

::সিলেট প্রতিনিধি::

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ফতেহপুর (গোসাইপুর) গ্রামে মা ও তার দুই শিশু সন্তানকে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার সকালে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহতরা হলেন- বিন্নাকান্দি গ্রামের হিফজুর রহমানের স্ত্রী আলিমা বেগম (৩০), তার ছেলে মিজান (১০) ও মেয়ে তানিশা (৩)। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন আলিমা বেগমের স্বামী হিফজুর রহমান। তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ জানায়, বুধবার সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি দেখে প্রতিবেশীরা হিফজুরের ঘরের সামনে যান। ভেতর থেকে শব্দ শুনে তারা দরজায় ধাক্কা দেন। এসময় ঘরের দরজা খোলা ছিল। ভেতরে প্রবেশ করে খাটের মধ্যে তিনজনের জবাই করা ও কুপানো মরদেহ ও হিফজুরকে রক্তাক্ত দেখে পুলিশে খবর দেন।

খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থানার এসআই মহসিনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গিয়ে লাশ তিনটি উদ্ধার করেন এবং হিফজুরকে হাসপাতালে পাঠান। হিফজুরের শরীরের বিভিন্ন স্থানে দায়ের কোপ ছিল।

গোয়াইনঘাট থানার ওসি আবদুল আহাদ তিনজন নিহত ও একজন আহতের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ঘটনার কারণ খুঁজে দেখছে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সিলেটে মা ও দুই সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট : ১২:১৭:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
::সিলেট প্রতিনিধি::

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ফতেহপুর (গোসাইপুর) গ্রামে মা ও তার দুই শিশু সন্তানকে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার সকালে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহতরা হলেন- বিন্নাকান্দি গ্রামের হিফজুর রহমানের স্ত্রী আলিমা বেগম (৩০), তার ছেলে মিজান (১০) ও মেয়ে তানিশা (৩)। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন আলিমা বেগমের স্বামী হিফজুর রহমান। তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ জানায়, বুধবার সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি দেখে প্রতিবেশীরা হিফজুরের ঘরের সামনে যান। ভেতর থেকে শব্দ শুনে তারা দরজায় ধাক্কা দেন। এসময় ঘরের দরজা খোলা ছিল। ভেতরে প্রবেশ করে খাটের মধ্যে তিনজনের জবাই করা ও কুপানো মরদেহ ও হিফজুরকে রক্তাক্ত দেখে পুলিশে খবর দেন।

খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থানার এসআই মহসিনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গিয়ে লাশ তিনটি উদ্ধার করেন এবং হিফজুরকে হাসপাতালে পাঠান। হিফজুরের শরীরের বিভিন্ন স্থানে দায়ের কোপ ছিল।

গোয়াইনঘাট থানার ওসি আবদুল আহাদ তিনজন নিহত ও একজন আহতের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ঘটনার কারণ খুঁজে দেখছে পুলিশ।