ঢাকা ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাবির প্রশাসনিক ভবনে তালা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:০৪:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
  • / 124
::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রশাসনিক ভবন ও নতুন উপাচার্যের বাসভবনে তালা ঝুলিয়েছেন বিতর্কিতভাবে নিয়োগপ্রাপ্তরা। শনিবার সকালে এ ভবনগুলোতে তালা লাগানো হয়।

জানা গেছে, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাসভবনে ফাইন্যান্স কমিটির একটি সভা হওয়ার কথা ছিলো। এছাড়া আগামী ২২ তারিখ সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হবে। এ সভা দুটি যাতে অনুষ্ঠিত হতে না পারে, এ কারণেই ভবনগুলোত তালা লাগানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতা।

গত ৬ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান মেয়াদের শেষ দিন অস্থায়ী ভিত্তিতে (অ্যাডহক) ১৪১ জনকে নিয়োগ দেন, যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। এদের মধ্যে শিক্ষক পদে ৯ জন, কর্মকর্তা পদে ২৩ জন, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী পদে ৮৫ জন ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পদে ২৪ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়। তাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সন্তান, স্ত্রী ও স্বজন, ছাত্রলীগের সাবেক-বর্তমান নেতাকর্মী এবং সাংবাদিক রয়েছেন।

এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ওই নিয়োগকে ‘অবৈধ’উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তাদের যোগদান স্থগিত রেখেছেন বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রাবির প্রশাসনিক ভবনে তালা

আপডেট : ০১:০৪:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
::যুগের কন্ঠ ডেস্ক::

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রশাসনিক ভবন ও নতুন উপাচার্যের বাসভবনে তালা ঝুলিয়েছেন বিতর্কিতভাবে নিয়োগপ্রাপ্তরা। শনিবার সকালে এ ভবনগুলোতে তালা লাগানো হয়।

জানা গেছে, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাসভবনে ফাইন্যান্স কমিটির একটি সভা হওয়ার কথা ছিলো। এছাড়া আগামী ২২ তারিখ সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হবে। এ সভা দুটি যাতে অনুষ্ঠিত হতে না পারে, এ কারণেই ভবনগুলোত তালা লাগানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতা।

গত ৬ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান মেয়াদের শেষ দিন অস্থায়ী ভিত্তিতে (অ্যাডহক) ১৪১ জনকে নিয়োগ দেন, যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। এদের মধ্যে শিক্ষক পদে ৯ জন, কর্মকর্তা পদে ২৩ জন, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী পদে ৮৫ জন ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পদে ২৪ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়। তাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সন্তান, স্ত্রী ও স্বজন, ছাত্রলীগের সাবেক-বর্তমান নেতাকর্মী এবং সাংবাদিক রয়েছেন।

এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ওই নিয়োগকে ‘অবৈধ’উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তাদের যোগদান স্থগিত রেখেছেন বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা।