সংসদে অনুমোদনের পর ব্যাংক মার্জ শুরু হবে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৫৫:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 163

বুধবার দুপুরে অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রী।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংকের একীভূতের প্রস্তাব প্রসঙ্গে মুস্তফা কামাল বলেন, পদ্মা ব্যাংকের আগে নাম ছিল ফারমার্স ব্যাংক। অনিয়ম আর ঋণ কেলেঙ্কারিতে ব্যাংকটি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে ২০১৭ সালে ব্যাংকটির মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন ঘটে। এছাড়া একীভূতের আবেদন এখনো পাইনি।

তিনি বলেন, ‘পদ্মা ব্যাংকের বর্তমান ওনারশিপ স্ট্রাকচারে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সবগুলোই জড়িত। তার মধ্যে সোনালী, অগ্রণী, রূপালী, জনতা সবগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকেরই শেয়ার আছে। সেভাবেই ব্যাংকটি পরিচালিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তারা ব্যাংকটি ভালোভাবে চালাতে পারেননি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, আইনি প্রক্রিয়া চলছে এবং তারা এখন জেলে আছে।’

পদ্মা ব্যাংকের ফান্ড রাইজের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিদেশিরা যদি পদ্মা ব্যাংকের ব্যালেন্সশিট দেখে মনে করে, বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত, তারা বিনিয়োগ করবে। পদ্মা ব্যাংকে এমন কোনো রেস্ট্রিকশন নেই, যে পারবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সংসদে অনুমোদনের পর ব্যাংক মার্জ শুরু হবে

আপডেট : ০১:৫৫:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

বুধবার দুপুরে অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রী।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংকের একীভূতের প্রস্তাব প্রসঙ্গে মুস্তফা কামাল বলেন, পদ্মা ব্যাংকের আগে নাম ছিল ফারমার্স ব্যাংক। অনিয়ম আর ঋণ কেলেঙ্কারিতে ব্যাংকটি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে ২০১৭ সালে ব্যাংকটির মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন ঘটে। এছাড়া একীভূতের আবেদন এখনো পাইনি।

তিনি বলেন, ‘পদ্মা ব্যাংকের বর্তমান ওনারশিপ স্ট্রাকচারে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সবগুলোই জড়িত। তার মধ্যে সোনালী, অগ্রণী, রূপালী, জনতা সবগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকেরই শেয়ার আছে। সেভাবেই ব্যাংকটি পরিচালিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তারা ব্যাংকটি ভালোভাবে চালাতে পারেননি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, আইনি প্রক্রিয়া চলছে এবং তারা এখন জেলে আছে।’

পদ্মা ব্যাংকের ফান্ড রাইজের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিদেশিরা যদি পদ্মা ব্যাংকের ব্যালেন্সশিট দেখে মনে করে, বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত, তারা বিনিয়োগ করবে। পদ্মা ব্যাংকে এমন কোনো রেস্ট্রিকশন নেই, যে পারবে না।