বিআইডব্লিউটিএ’র ১২ কর্মকর্তা নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১১ অক্টোবর ২০২১
  • / 183

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ-এর সাবেক ও বর্তমান ১২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় তাদের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে দুদক। গত ২৯ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যাদের বিরুদ্ধে চিঠি দেওয়া হয়েছে তারা হলেন, সংস্থাটির তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জরিনা বেগম, উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক, রফিকুল ইসলাম, নিম্নমান সহকারি এমদাদুল হক (বরখাস্ত), আবু তাহের, আবু সালেহ কাইয়ুম, শাহজাহান সিরাজ, আব্দুল আওয়াল, মাহবুবুল আলম (অবসরপ্রাপ্ত), শফিকুল হক (অবসরপ্রাপ্ত) ।
চিঠিতে চলতি মাসের ৬ তারিখে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও তারা সে নির্দেশ অনুযায়ী কাগজটপত্র জমা দেননি বলে জানা গেছে। অভিযুক্ত নৌযানগুলোর ভিতরে রয়েছে বিআইডব্লিউটিতে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে পরিচালিত এমভি রাজহংস-৭ (এম-৬৭৮৬), এমভি রাজহংস-৮ (এম-৯৯৭৭), এমভি রাজহংস-১০ (এম-০১-২০৭৭), এমভি বন্ধন-৫ (এম-০১-১২১৮), আল জামিল-১, আল জামিল-২, আল জামিল-৩, ডজন রোজ-১ (এম-২০-৭৪৬), এমভি সুমনা হক, শাহরুখ-১, রিজেন্ট-১, রিজেন্ট-১০, এমভি সোহেলী, স্বর্ণদ্বীপ-৪।
চিঠিতে এ সকল নৌযান পরিচালনা ও মালিকানার দাবিদার মেসার্স বে-ওয়াটার সার্ভিস লিমিটেড, বন্ধন ওয়াটার ওয়েজ, আল জামিউ শিপিং লাইন্স লিমিটেড, ডজন রোজ লিমিটেডের কাগজপত্র একই সঙ্গে সবধরনের রেকর্ড পত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় দুদকের চিঠিতে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিআইডব্লিউটিএ’র ১২ কর্মকর্তা নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান

আপডেট : ০১:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১১ অক্টোবর ২০২১

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ-এর সাবেক ও বর্তমান ১২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় তাদের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে দুদক। গত ২৯ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যাদের বিরুদ্ধে চিঠি দেওয়া হয়েছে তারা হলেন, সংস্থাটির তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জরিনা বেগম, উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক, রফিকুল ইসলাম, নিম্নমান সহকারি এমদাদুল হক (বরখাস্ত), আবু তাহের, আবু সালেহ কাইয়ুম, শাহজাহান সিরাজ, আব্দুল আওয়াল, মাহবুবুল আলম (অবসরপ্রাপ্ত), শফিকুল হক (অবসরপ্রাপ্ত) ।
চিঠিতে চলতি মাসের ৬ তারিখে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও তারা সে নির্দেশ অনুযায়ী কাগজটপত্র জমা দেননি বলে জানা গেছে। অভিযুক্ত নৌযানগুলোর ভিতরে রয়েছে বিআইডব্লিউটিতে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে পরিচালিত এমভি রাজহংস-৭ (এম-৬৭৮৬), এমভি রাজহংস-৮ (এম-৯৯৭৭), এমভি রাজহংস-১০ (এম-০১-২০৭৭), এমভি বন্ধন-৫ (এম-০১-১২১৮), আল জামিল-১, আল জামিল-২, আল জামিল-৩, ডজন রোজ-১ (এম-২০-৭৪৬), এমভি সুমনা হক, শাহরুখ-১, রিজেন্ট-১, রিজেন্ট-১০, এমভি সোহেলী, স্বর্ণদ্বীপ-৪।
চিঠিতে এ সকল নৌযান পরিচালনা ও মালিকানার দাবিদার মেসার্স বে-ওয়াটার সার্ভিস লিমিটেড, বন্ধন ওয়াটার ওয়েজ, আল জামিউ শিপিং লাইন্স লিমিটেড, ডজন রোজ লিমিটেডের কাগজপত্র একই সঙ্গে সবধরনের রেকর্ড পত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় দুদকের চিঠিতে।