অপরাধী শনাক্ত ও অপরাধ দমনে র্যাবের সক্ষমতা বাড়ল
- আপডেট : ০২:১৫:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১
- / 213
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘র্যাবের প্রযুক্তিগত আধুনিকায়ন’ অভিযানিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে বিভিন্ন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্তকরণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
র্যাবের এডিজি কর্নেল কে এম আজাদ বলেন, সম্প্রতি র্যাবের মধ্যে উদ্ভাবিত ‘জেল ডাটাবেজ’, ‘ক্রিমিনাল ডাটাবেজ’ ইত্যাদি আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সফলভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অপরাধ দমন করেছে এবং অপরাধীকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, এখন এসব প্রযুক্তির প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএমসি। এখন বিশ্বে যত ধরনের উন্নত প্রযুক্তি বা যন্ত্রপাতি আছে তার সবই এখানে আছে। এই এনটিএমসি থেকে বিভিন্ন অভিযানিক এবং অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনেক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এখন অতীতের চেয়ে অনেক সহজে অপরাধ দমন এবং অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, র্যাব সদর দপ্তর এনটিএমসি থেকে ডাটা হাবসহ অনেক সহযোগিতা পাচ্ছে। এই সহযোগিতা শুধু সদর দপ্তর না, এখন থেকে র্যাবের ১৫টি ব্যাটালিয়ন এই সুবিধা পাবে।
এছাড়া দুর্গম এলাকায় থাকা ক্যাম্পগুলোও ব্যাটালিয়ন থেকে সুবিধা পাবে। র্যাব অতীতের চেয়ে আরও ভালোভাবে সক্ষমতার সঙ্গে অপরাধী শনাক্ত ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং যেকোনো বিষয়ে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলা এ সুখী দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ করে এই ডিজিটাল সেক্টরে অভূতপূর্বক উন্নতি করেছেন এবং এই অগ্রগতি এগিয়ে চলছে। র্যাব বাংলাদেশ সরকারের একটি বিশেষ বাহিনী। সৃষ্টির শুরু থেকে র্যাব প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধী দমন, জঙ্গি, চরমপন্থিদের মূল উৎপাটন এবং দুর্নীতিবিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম সফলতার সঙ্গে পালন করছে।