ই-কমার্স গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে তৎপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:৫৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 141

ই-কমার্সে পণ্য কিনতে গিয়ে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে পড়া গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে পুলিশের কাছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর মামলা সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য চেয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এসব তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে গ্রাহকদের প্রায় ২১৪ কোটি টাকার মতো আটকে আছে।

মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ই-কমার্স সংক্রান্ত এক সভা শেষে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত সচিব ও ডিজিটাল ই-কমার্স সেল প্রধান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, যে সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই, সে সব প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের বকেয়া অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফেরত দেয়া হবে।

তিনি আরো বলেন, টাকা ছাড়ের প্রক্রিয়া সহজ করতে পুলিশের কাছে এ সংক্রান্ত মামলার তথ্য চাওয়া হয়েছে। তবে এর জন্য আমাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হবে। তাদের কাছ থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলার তথ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাওয়ার পর এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দেশনা দেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ই-কমার্স গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে তৎপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

আপডেট : ১২:৫৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১

ই-কমার্সে পণ্য কিনতে গিয়ে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে পড়া গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে পুলিশের কাছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর মামলা সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য চেয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এসব তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে গ্রাহকদের প্রায় ২১৪ কোটি টাকার মতো আটকে আছে।

মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ই-কমার্স সংক্রান্ত এক সভা শেষে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত সচিব ও ডিজিটাল ই-কমার্স সেল প্রধান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, যে সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই, সে সব প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের বকেয়া অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফেরত দেয়া হবে।

তিনি আরো বলেন, টাকা ছাড়ের প্রক্রিয়া সহজ করতে পুলিশের কাছে এ সংক্রান্ত মামলার তথ্য চাওয়া হয়েছে। তবে এর জন্য আমাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হবে। তাদের কাছ থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলার তথ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাওয়ার পর এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দেশনা দেয়া হবে।