টিকাদানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৬:৫২:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২
  • / 192
টিকাদানে ২০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও কলেজে নার্সিং পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, বিশেষ ক্যাম্পেইনে এক দিনে ১ কোটি ২০ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে টিকাদানে ২০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে পৌঁছেছে। এসবের সব কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তার গাইডলাইনে আমরা কাজ করেছি।

তিনি বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই দেশে করোনা প্রতিরোধে বুস্টার ডোজের ক্যাম্পেইন শুরু হবে। যারা বুস্টার ডোজ নেয়নি, তারা যেন অতিদ্রুত নিয়ে নেয়, এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। দেশে টিকার কোনো অভাব নেই। সরকারের টিকা কিনতে ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, দেশে এ মুহূর্তে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আছে। আমরা এটিকে নিয়ন্ত্রণেই রাখতে চাই। এ লক্ষ্যে আমরা টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এমনকি টিকা কর্মসূচি ভালোভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। ইতোমধ্যেই আমাদের ২২ কোটি ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। যার সাড়ে ১২ কোটি প্রথম ডোজ ও সাড়ে ৮ কোটি দ্বিতীয় ডোজ।

তিনি জানান, গতকাল (বৃহস্পতিবার) শনাক্তের হার ১ শতাংশে ছিল, মৃত্যুও ছিল ৩ জনে। করোনাকে আমরা শূন্যের কোটায় নামাতে চাই। এ জন্য সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তবে দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসায় অনেকটা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

টিকাদানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম

আপডেট : ০৬:৫২:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২
টিকাদানে ২০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও কলেজে নার্সিং পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, বিশেষ ক্যাম্পেইনে এক দিনে ১ কোটি ২০ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে টিকাদানে ২০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম স্থানে পৌঁছেছে। এসবের সব কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তার গাইডলাইনে আমরা কাজ করেছি।

তিনি বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই দেশে করোনা প্রতিরোধে বুস্টার ডোজের ক্যাম্পেইন শুরু হবে। যারা বুস্টার ডোজ নেয়নি, তারা যেন অতিদ্রুত নিয়ে নেয়, এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। দেশে টিকার কোনো অভাব নেই। সরকারের টিকা কিনতে ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, দেশে এ মুহূর্তে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আছে। আমরা এটিকে নিয়ন্ত্রণেই রাখতে চাই। এ লক্ষ্যে আমরা টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এমনকি টিকা কর্মসূচি ভালোভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। ইতোমধ্যেই আমাদের ২২ কোটি ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। যার সাড়ে ১২ কোটি প্রথম ডোজ ও সাড়ে ৮ কোটি দ্বিতীয় ডোজ।

তিনি জানান, গতকাল (বৃহস্পতিবার) শনাক্তের হার ১ শতাংশে ছিল, মৃত্যুও ছিল ৩ জনে। করোনাকে আমরা শূন্যের কোটায় নামাতে চাই। এ জন্য সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মানার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তবে দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসায় অনেকটা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি।