ঢাকা ১১:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় সব অপরাধের তদন্ত করতে পারবে দুদক

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০৭:৫৭:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
  • / 162
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন থেকে মুদ্রা পাচার, জালিয়াতি ও প্রতারণা সংক্রান্ত অপরাধ থেকে উদ্ভূত মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত সকল অপরাধের অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে পারবে।

মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান সংস্থাটির কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক।

দুদক কমিশনার বলেন, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের এক আদেশে বলা হয়েছে, তফসিলভুক্ত যেকোনো অপরাধের বিষয়ে মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে পারবে দুদক। আগে যেখানে মানিলন্ডারিং আইনে আওতায় শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সংশ্লিষ্ট অপরাধ অনুসন্ধান-তদন্ত করতে পারত সংস্থাটি। তবে এখন থেকে সবগুলো অপরাধ অনুসন্ধান-তদন্ত করার সুযোগ পাবে দুদক। এখন কমিশন থেকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

তিনি বলেন, মানিলন্ডারিংয়ের ব্যাপারে আগে সম্পূর্ণ তদন্ত করতে পারতো দুদক। মাঝখানে একটা আইন, অ্যামানমেন্ট হয়ে দুদকের কাছ থেকে কিছু ক্ষমতা নিয়ে যাওয়া হয়। সম্প্রতি হাইকোর্ট একটা রায়ে বলেছেন শিডিউল অফেন্স যেগুলো আছে সবগুলো দুদক তদন্ত করতে পারবে। এখন দুদকের এই ক্ষমতা আছে।

এখন থেকে সবগুলো অভিযোগ নেবেন কি না এমন প্রশ্নে দুদক কমিশনার বলেন, আমরা এখনো অভিযোগগুলো অনুসন্ধানে নিচ্ছি না। বিষয়গুলো নিয়ে ভাববো, হাইকোর্ট বলেছেন আমরা এটা পারি।

কারণ এখন আইন আছে, আমাদের ওপর নির্দেশনাও আছে। দুদক এখন যে কোনো তদন্ত করতে পারবে যদি তার তফসিলভুক্ত হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় সব অপরাধের তদন্ত করতে পারবে দুদক

আপডেট : ০৭:৫৭:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন থেকে মুদ্রা পাচার, জালিয়াতি ও প্রতারণা সংক্রান্ত অপরাধ থেকে উদ্ভূত মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত সকল অপরাধের অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে পারবে।

মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান সংস্থাটির কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক।

দুদক কমিশনার বলেন, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের এক আদেশে বলা হয়েছে, তফসিলভুক্ত যেকোনো অপরাধের বিষয়ে মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে পারবে দুদক। আগে যেখানে মানিলন্ডারিং আইনে আওতায় শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সংশ্লিষ্ট অপরাধ অনুসন্ধান-তদন্ত করতে পারত সংস্থাটি। তবে এখন থেকে সবগুলো অপরাধ অনুসন্ধান-তদন্ত করার সুযোগ পাবে দুদক। এখন কমিশন থেকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

তিনি বলেন, মানিলন্ডারিংয়ের ব্যাপারে আগে সম্পূর্ণ তদন্ত করতে পারতো দুদক। মাঝখানে একটা আইন, অ্যামানমেন্ট হয়ে দুদকের কাছ থেকে কিছু ক্ষমতা নিয়ে যাওয়া হয়। সম্প্রতি হাইকোর্ট একটা রায়ে বলেছেন শিডিউল অফেন্স যেগুলো আছে সবগুলো দুদক তদন্ত করতে পারবে। এখন দুদকের এই ক্ষমতা আছে।

এখন থেকে সবগুলো অভিযোগ নেবেন কি না এমন প্রশ্নে দুদক কমিশনার বলেন, আমরা এখনো অভিযোগগুলো অনুসন্ধানে নিচ্ছি না। বিষয়গুলো নিয়ে ভাববো, হাইকোর্ট বলেছেন আমরা এটা পারি।

কারণ এখন আইন আছে, আমাদের ওপর নির্দেশনাও আছে। দুদক এখন যে কোনো তদন্ত করতে পারবে যদি তার তফসিলভুক্ত হয়।