বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি: প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৪:৫৬:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর ২০২২
  • / 252
জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কোনো অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ বিপর্যয় নিয়ে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।

নসরুল হামিদ বলেন, গ্রিড বিপর্যয় হলেও গ্রিড সিস্টেম এবং বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কোনো ফিজিক্যাল ড্যামেজ পরিলক্ষিত হয়নি। সেজন্য কমিটির গ্রিড সিস্টেমের বিভিন্ন প্রটেকশন ডাটা, ট্রিপিং রেকর্ড, বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিচালনার ডাটা পরীক্ষা ও পর্যালোচনা করে ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে কিছু সময় প্রয়োজন হচ্ছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, সেগুলোর আরও দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়া যায়, সে ব্যাপারেও পরিকল্পনা চলছে।

তিনি আরও বলেন, গত ৪ অক্টোবর দুপুর ১টায় ১১ হাজার ১৯৮ মেগাওয়াট এবং দুপুর ২টায় ১১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে যথাক্রমে ১০ হাজার ১৯২ মেগাওয়াট এবং ১০ হাজার ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল। কিন্তু দুপুর ২টায় জাতীয় গ্রিডে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাৎক্ষণিকভাবে জাতীয় গ্রিডে পূর্বাঞ্চলের পুরো অংশে বিদ্যুৎ বিভ্রাট শুরু হয়। ফলে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও সিলেট জোন একযোগে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) জাতীয় গ্রিডের সঞ্চালন লাইন বিভ্রাটের পর ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। সেদিন দুপুর ২টার দিকে এ বিপর্যয় ঘটে। এরপর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট অঞ্চল বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি: প্রতিমন্ত্রী

আপডেট : ০৪:৫৬:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর ২০২২
জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কোনো অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ বিপর্যয় নিয়ে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।

নসরুল হামিদ বলেন, গ্রিড বিপর্যয় হলেও গ্রিড সিস্টেম এবং বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কোনো ফিজিক্যাল ড্যামেজ পরিলক্ষিত হয়নি। সেজন্য কমিটির গ্রিড সিস্টেমের বিভিন্ন প্রটেকশন ডাটা, ট্রিপিং রেকর্ড, বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিচালনার ডাটা পরীক্ষা ও পর্যালোচনা করে ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে কিছু সময় প্রয়োজন হচ্ছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, সেগুলোর আরও দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়া যায়, সে ব্যাপারেও পরিকল্পনা চলছে।

তিনি আরও বলেন, গত ৪ অক্টোবর দুপুর ১টায় ১১ হাজার ১৯৮ মেগাওয়াট এবং দুপুর ২টায় ১১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে যথাক্রমে ১০ হাজার ১৯২ মেগাওয়াট এবং ১০ হাজার ৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল। কিন্তু দুপুর ২টায় জাতীয় গ্রিডে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাৎক্ষণিকভাবে জাতীয় গ্রিডে পূর্বাঞ্চলের পুরো অংশে বিদ্যুৎ বিভ্রাট শুরু হয়। ফলে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও সিলেট জোন একযোগে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) জাতীয় গ্রিডের সঞ্চালন লাইন বিভ্রাটের পর ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। সেদিন দুপুর ২টার দিকে এ বিপর্যয় ঘটে। এরপর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট অঞ্চল বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।