দেশে খাদ্য নিয়ে হাহাকার নেই: খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৬:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 136
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতার কারণেই আজ দেশে খাদ্য নিয়ে হাহাকার নেই এবং দেশের মানুষ কষ্টেও নেই। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ও আর্থিক সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে চলেছে।

বুধবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকার আব্দুল গণি রোডে ভ্রাম্যমাণ ওএমএস (ট্রাকসেল) বিক্রয় কার্যক্রম আকস্মিক পরিদর্শনকালে উপস্থিত ভোক্তা সাধারণের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, প্রয়োজনে সারা বছর স্বল্প আয়ের মানুষকে দেয়া খাদ্য সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিগত সময়ে ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ওএমএসের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু থাকে না। ভোক্তা সাধারণকে স্বস্তি দিতে সরকার এ সময়ে এটি চালু রেখেছে।

চাল-আটা কিনতে আসা ভোক্তা সাধারণ ওএমএস কার্যক্রমের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেন।

এসময় তারা খাদ্যমন্ত্রীকে ওএমএসে বিক্রি হওয়া চাল-আটার পরিমাণ বাড়ানোর অনুরোধ করেন। একই সঙ্গে বিক্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ করেন ভোক্তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেশে খাদ্য নিয়ে হাহাকার নেই: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট : ০৬:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতার কারণেই আজ দেশে খাদ্য নিয়ে হাহাকার নেই এবং দেশের মানুষ কষ্টেও নেই। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ও আর্থিক সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে চলেছে।

বুধবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকার আব্দুল গণি রোডে ভ্রাম্যমাণ ওএমএস (ট্রাকসেল) বিক্রয় কার্যক্রম আকস্মিক পরিদর্শনকালে উপস্থিত ভোক্তা সাধারণের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, প্রয়োজনে সারা বছর স্বল্প আয়ের মানুষকে দেয়া খাদ্য সহায়তা অব্যাহত রাখা হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিগত সময়ে ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ওএমএসের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু থাকে না। ভোক্তা সাধারণকে স্বস্তি দিতে সরকার এ সময়ে এটি চালু রেখেছে।

চাল-আটা কিনতে আসা ভোক্তা সাধারণ ওএমএস কার্যক্রমের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেন।

এসময় তারা খাদ্যমন্ত্রীকে ওএমএসে বিক্রি হওয়া চাল-আটার পরিমাণ বাড়ানোর অনুরোধ করেন। একই সঙ্গে বিক্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ করেন ভোক্তারা।