আশ্রিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি: প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০৬:১৯:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩
  • / 130
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আশ্রিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি। আশা করি শিগগিরই মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেবে।

মঙ্গলবার (১১ জুলাই) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে জনস্বাস্থ্য ও কূটনীতি নিয়ে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

অতি দ্রুত মিয়ানমার তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংক্রান্ত পাঁচ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর আমরা গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় ৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করি। আরও আড়াই হাজারটি কমিউনিটি ক্লিনিকের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করে এবং আমাদের স্থাপিত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেয়। এতে করে গ্রামের মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত করা হয়।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আবারও ক্ষমতায় এসে আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চালু করি। সেসময় সবমিলিয়ে সাড়ে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়। বর্তমানে সেগুলো থেকে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি মানুষকে বিনামূল্যে ওষুধ দেয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় পিছিয়ে থাকা দেশগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, এজন্য নিবেদিত কূটনৈতিক তৎপরতার বিকল্প নেই। বাংলাদেশ পুরোভাগে থাকবে। আসুন পুরো বিশ্ব একযোগে কাজ করি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আশ্রিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৬:১৯:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আশ্রিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি। আশা করি শিগগিরই মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেবে।

মঙ্গলবার (১১ জুলাই) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে জনস্বাস্থ্য ও কূটনীতি নিয়ে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

অতি দ্রুত মিয়ানমার তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংক্রান্ত পাঁচ দফা প্রস্তাব তুলে ধরেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর আমরা গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় ৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করি। আরও আড়াই হাজারটি কমিউনিটি ক্লিনিকের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করে এবং আমাদের স্থাপিত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেয়। এতে করে গ্রামের মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত করা হয়।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আবারও ক্ষমতায় এসে আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো চালু করি। সেসময় সবমিলিয়ে সাড়ে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়। বর্তমানে সেগুলো থেকে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি মানুষকে বিনামূল্যে ওষুধ দেয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় পিছিয়ে থাকা দেশগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, এজন্য নিবেদিত কূটনৈতিক তৎপরতার বিকল্প নেই। বাংলাদেশ পুরোভাগে থাকবে। আসুন পুরো বিশ্ব একযোগে কাজ করি।