আশুরা কবে, জানতে সন্ধ্যায় বৈঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৫:১৯:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
  • / 127
হিজরি মহররম মাসের চাঁদ দেখা এবং আশুরার তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

সন্ধ্যা ৭টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সভাকক্ষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এই বৈঠক হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।

বাংলাদেশের আকাশে কোথাও মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ ফ্যাক্স নম্বরে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ডিসি) জানাতে অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

কারবালার শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক ঘটনার স্মরণে আশুরা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরা মুসলিম বিশ্বে ত্যাগ ও শোকের প্রতীক। বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন।

এই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদের (স.) দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রা.) ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে শহীদ হন। সেই থেকে মুসলিম বিশ্বে কারবালার শোকাবহ ঘটনাকে ত্যাগ ও শোকের প্রতীক হিসেবে পালন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আশুরা কবে, জানতে সন্ধ্যায় বৈঠক

আপডেট : ০৫:১৯:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
হিজরি মহররম মাসের চাঁদ দেখা এবং আশুরার তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

সন্ধ্যা ৭টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সভাকক্ষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এই বৈঠক হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।

বাংলাদেশের আকাশে কোথাও মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ ফ্যাক্স নম্বরে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ডিসি) জানাতে অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

কারবালার শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক ঘটনার স্মরণে আশুরা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরা মুসলিম বিশ্বে ত্যাগ ও শোকের প্রতীক। বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন।

এই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদের (স.) দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রা.) ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে শহীদ হন। সেই থেকে মুসলিম বিশ্বে কারবালার শোকাবহ ঘটনাকে ত্যাগ ও শোকের প্রতীক হিসেবে পালন করা হয়।