ঢাকা ১০:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিস্ফোরক মামলায় মামুনুলের জমিন আবেদন নামঞ্জুর

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৯:৩৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ অক্টোবর ২০২১
  • / 84
বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আগামী ২২ নভেম্বর এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার সকালে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এস এম আশিকুর রহমানের আদালত এ জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কে এম ইকবাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামুনুল হককে আদালতে আনার কারণে আদালত প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে তাকে কাশিমপুর কারাগার থেকে পুলিশ পাহারায় খুলনা জেলা কারাগারে আনা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মহানবীকে (সা.) অবমাননার প্রতিবাদে ইসলামী কয়েকটি দল নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় সোনাডাঙ্গা থানার এস আই আলমগীর কবীর বাদি হয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. মোক্তার হোসেন ২০১৫ সালের ২১ এপ্রিল মামুনুল হকসহ মোট ১০৭ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিস্ফোরক মামলায় মামুনুলের জমিন আবেদন নামঞ্জুর

আপডেট : ০৯:৩৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ অক্টোবর ২০২১
বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আগামী ২২ নভেম্বর এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার সকালে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এস এম আশিকুর রহমানের আদালত এ জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কে এম ইকবাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামুনুল হককে আদালতে আনার কারণে আদালত প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে তাকে কাশিমপুর কারাগার থেকে পুলিশ পাহারায় খুলনা জেলা কারাগারে আনা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মহানবীকে (সা.) অবমাননার প্রতিবাদে ইসলামী কয়েকটি দল নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় সোনাডাঙ্গা থানার এস আই আলমগীর কবীর বাদি হয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. মোক্তার হোসেন ২০১৫ সালের ২১ এপ্রিল মামুনুল হকসহ মোট ১০৭ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।