ঢাকা ০৩:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শাহেদের জামিন, হাইকোর্টের রুল জারি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:০২:৩২ অপরাহ্ন, সোমাবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
  • / 97
রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদকে জামিন দেয়া হবে না কেন, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

শাহেদের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সগীর হোসেন লিওন। আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান।

গত বছরের ২৫ আগস্ট শাহেদ ও তার সহযোগী পারভেজের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৯৭ টাকা অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে সিআইডি। সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন বাদী হয়ে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন।

সিআইডি জানায়, শাহেদ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৪৩টি ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ৯১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর মধ্যে তিনি তুলে নেন ৯০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। ঋণের ৮০ লাখ টাকাসহ এ মুহূর্তে তার ব্যাংক হিসাবগুলোয় জমা আছে ২ কোটি ৪ লাখ টাকার মতো।

এ পর্যন্ত মোহাম্মদ শাহেদ ও সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৩০টি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি আকার ধারণ করলে ভুয়া পরীক্ষা এবং জাল সনদ দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৩ কোটি ১১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন শাহেদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শাহেদের জামিন, হাইকোর্টের রুল জারি

আপডেট : ০২:০২:৩২ অপরাহ্ন, সোমাবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদকে জামিন দেয়া হবে না কেন, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

শাহেদের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সগীর হোসেন লিওন। আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান।

গত বছরের ২৫ আগস্ট শাহেদ ও তার সহযোগী পারভেজের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৯৭ টাকা অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে সিআইডি। সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন বাদী হয়ে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন।

সিআইডি জানায়, শাহেদ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৪৩টি ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ৯১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর মধ্যে তিনি তুলে নেন ৯০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। ঋণের ৮০ লাখ টাকাসহ এ মুহূর্তে তার ব্যাংক হিসাবগুলোয় জমা আছে ২ কোটি ৪ লাখ টাকার মতো।

এ পর্যন্ত মোহাম্মদ শাহেদ ও সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৩০টি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি আকার ধারণ করলে ভুয়া পরীক্ষা এবং জাল সনদ দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৩ কোটি ১১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন শাহেদ।