আপিল নিষ্পত্তির আগে ফাঁসি কার্যকরের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান
- আপডেট : ১২:১৩:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ নভেম্বর ২০২১
- / 196
এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড়েরর মধ্যে রাতে কারা কর্তৃপক্ষ জানায় ফাঁসি কার্যকরের আগে নিয়ম অনুযায়ী সব আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, চুয়াডাঙ্গার একটি হত্যা মামলায় জেলার আলমডাঙা উপজেলার দুল্লুকপুর গ্রামের মোকিম ও ঝড়ুকে ২০০৮ সালে স্থানীয় আদালত ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলো, যা বাকী আইনি প্রক্রিয়া শেষে ২০১৭ সালে কার্যকর করা হয়।
যশোর কারাগারে ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিলো এবং এ কারাগারটি কারা কর্তৃপক্ষের খুলনা অঞ্চলের আওতায় পড়েছে।
খুলনার ডিআইজি প্রিজন্স মোঃ সগির মিয়া বলেন চূয়াডাঙ্গায় একটি হত্যা মামলায় সেখানকার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত মোকিম ও ঝড়ুর ফাঁসির রায় দিয়েছিলো ২০০৮ সালে।
এরপর ডেথ রেফারেন্স গিয়েছিলো হাইকোর্টে। সেখানে ২০১৩ সালে মোকিম ও ঝড়ুর ফাঁসি বহাল রাখা হয়েছে।
এই কারা কর্মকর্তা আরও জানায় হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন করার পর মোকিম ও ঝড়ু জেল থেকে আপিল আবেদন করেছিলো। সেটি নিষ্পত্তি করে আপিল বিভাগ ২০১৬ সালে দু’জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছিলো। এরপর তাদের ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন রাষ্ট্রপতি নামঞ্জুর করেছিলেন।
মোঃ সগির মিয়া বলছেন এসব আইনি প্রক্রিয়া শেষ করেই নিয়মানুযায়ী তাদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিলো।
এদিকে মোকিমের আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির জানায়, জেল আপিলের নিষ্পত্তি হয়ে থাকতে পারে, কিন্তু আমি যে আপিল করেছি তার নিষ্পত্তি হয়নি। ফলে আইনের ব্যত্যয় হয়েছে।