ঢাকা ০১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাবরের ৮ বছর সাজা: আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:৪১:৫১ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
  • / 105
দুর্নীতি মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ৮ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১৫ নভেম্বর) হাইকোর্টের একটি একক বেঞ্চ একইসঙ্গে বাবরকে নিম্ন আদালতের দেয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে দেন।

হাইকোর্ট আদেশে বলেন, প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখায় থাকা মালিকানাবিহীন ১০ লাখ ইউএস ডলার বাজেয়াপ্তই থাকবে।

এর আগে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বাবর।

রোববার (১৪ নভেম্বর) দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আপিলের একটি অনুলিপি পেয়েছি। ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিলেন।

২০০৭ সালের ২৮ মে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় করা হয়।

মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাবরের ৮ বছর সাজা: আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ

আপডেট : ১২:৪১:৫১ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
দুর্নীতি মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ৮ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১৫ নভেম্বর) হাইকোর্টের একটি একক বেঞ্চ একইসঙ্গে বাবরকে নিম্ন আদালতের দেয়া অর্থদণ্ড স্থগিত করে দেন।

হাইকোর্ট আদেশে বলেন, প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখায় থাকা মালিকানাবিহীন ১০ লাখ ইউএস ডলার বাজেয়াপ্তই থাকবে।

এর আগে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় আট বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বাবর।

রোববার (১৪ নভেম্বর) দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আপিলের একটি অনুলিপি পেয়েছি। ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিলেন।

২০০৭ সালের ২৮ মে যৌথবাহিনীর হাতে আটক হওয়া এ আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় করা হয়।

মামলাটি করেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ জুলাই দুদকের উপসহকারী পরিচালক রূপক কুমার সাহা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।