ঢাকা ০৫:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ইভানার মৃত্যু: ৭ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৩৮:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 93
রাজধানীর স্কলাসটিকা স্কুলের ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ইভানা লায়লা চৌধুরীর (৩২) মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ৭ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালত শাহবাগ থানা পুলিশকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

এর আগে শনিবার রাতে ইভানার বাবা আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন। মামলার ২ আসামি হলেন- ইভানার স্বামী আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান রুম্মান ও ইমপালস মেডিক‌্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লা।

মামলার এজাহারে আমানুল্লাহ চৌধুরী মেয়ের মৃত্যুর জন্য ইভানার স্বামীর অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াকে দায়ী করেছেন। পাশাপাশি আত্মহত্যায় প্ররোচিত করে এমন ওষুধ দেওয়ায় চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে।

এজাহারে আরও বলা হয়, ওই চিকিৎসকের (নেফ্রোলজিস্টের) পরামর্শপত্র অনুযায়ী ইভানাকে এক বছর ধরে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছিল। ইভানা তার বন্ধুদের জানিয়েছিলেন, প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার জন্য তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমের ওষুধ খাওয়াতেন।

১৫ সেপ্টেম্বর শাহবাগের পরীবাগে শ্বশুরবাড়ি থেকে ইভানার (৩২) লাশ উদ্ধার করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ইভানার মৃত্যু: ৭ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

আপডেট : ০১:৩৮:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর স্কলাসটিকা স্কুলের ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ইভানা লায়লা চৌধুরীর (৩২) মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ৭ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালত শাহবাগ থানা পুলিশকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

এর আগে শনিবার রাতে ইভানার বাবা আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন। মামলার ২ আসামি হলেন- ইভানার স্বামী আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান রুম্মান ও ইমপালস মেডিক‌্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক মুজিবুল হক মোল্লা।

মামলার এজাহারে আমানুল্লাহ চৌধুরী মেয়ের মৃত্যুর জন্য ইভানার স্বামীর অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াকে দায়ী করেছেন। পাশাপাশি আত্মহত্যায় প্ররোচিত করে এমন ওষুধ দেওয়ায় চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে।

এজাহারে আরও বলা হয়, ওই চিকিৎসকের (নেফ্রোলজিস্টের) পরামর্শপত্র অনুযায়ী ইভানাকে এক বছর ধরে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছিল। ইভানা তার বন্ধুদের জানিয়েছিলেন, প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার জন্য তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমের ওষুধ খাওয়াতেন।

১৫ সেপ্টেম্বর শাহবাগের পরীবাগে শ্বশুরবাড়ি থেকে ইভানার (৩২) লাশ উদ্ধার করা হয়।