ঢাকা ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মাউশিতে ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের মানববন্ধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:১২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
  • / 101
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেসরকারি ডিগ্রি কলেজের তৃতীয় শিক্ষকরা এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে।

রোববার মাউশি ভবনের সামনে ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে নিয়োগপ্রাপ্তরা এ মানববন্ধনে অংশ নেয়।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা বলেন, ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের দাবীর প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নেন। এ প্রেক্ষিতে গত ৭ নভেম্বর এমপিওভুক্তির নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্ত দিয়ে ৭৭০ জন তৃতীয় শিক্ষকের নামের তালিকা প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। কিন্তু এই তালিকায় এমপিওভুক্তির শর্ত উপেক্ষা করে নানা ধরনের ভুল ও অসংগতিপূর্ণ শিক্ষকদের নাম প্রকাশ করা হয়।

তারা অভিযোগ করেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অসচেতনতায় ও উদাসীনতার কারণে সব ধরনের শর্ত পূরণ থাকা সত্ত্বেও এমপিওভুক্তির ওই তালিকায় দেশের বিভিন্ন স্থানের প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষকের নাম বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর বিনা বেতনে চাকরি করা এসব শিক্ষকরা এমপিওভুক্ত হতে ব্যর্থ হয়েছেন।

এসময় তারা অনতিবিলম্বে এই ভুলে ভরা ও অসংগতিপূর্ণ ৭৭০ জনের তালিকা বাতিল করে বিধিমোতাবেক ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে নিয়োগকৃত সকল তৃতীয় শিক্ষককে এমপিও ভুক্তির দাবী জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মাউশিতে ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের মানববন্ধন

আপডেট : ০২:১২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেসরকারি ডিগ্রি কলেজের তৃতীয় শিক্ষকরা এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে।

রোববার মাউশি ভবনের সামনে ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে নিয়োগপ্রাপ্তরা এ মানববন্ধনে অংশ নেয়।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা বলেন, ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের দাবীর প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নেন। এ প্রেক্ষিতে গত ৭ নভেম্বর এমপিওভুক্তির নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্ত দিয়ে ৭৭০ জন তৃতীয় শিক্ষকের নামের তালিকা প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। কিন্তু এই তালিকায় এমপিওভুক্তির শর্ত উপেক্ষা করে নানা ধরনের ভুল ও অসংগতিপূর্ণ শিক্ষকদের নাম প্রকাশ করা হয়।

তারা অভিযোগ করেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অসচেতনতায় ও উদাসীনতার কারণে সব ধরনের শর্ত পূরণ থাকা সত্ত্বেও এমপিওভুক্তির ওই তালিকায় দেশের বিভিন্ন স্থানের প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষকের নাম বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর বিনা বেতনে চাকরি করা এসব শিক্ষকরা এমপিওভুক্ত হতে ব্যর্থ হয়েছেন।

এসময় তারা অনতিবিলম্বে এই ভুলে ভরা ও অসংগতিপূর্ণ ৭৭০ জনের তালিকা বাতিল করে বিধিমোতাবেক ২০১০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে নিয়োগকৃত সকল তৃতীয় শিক্ষককে এমপিও ভুক্তির দাবী জানান।