ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জামাইয়ের প্রতারণায় নিঃস্ব শ্বশুর!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:১৬:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 85
ঠাকুরগাঁওয়ে শ্বশুরের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে জামাইয়ের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের কাছে কেঁদে কেঁদে নিজের অভিযোগ তুলে ধরেন ৭০ বছর বয়সী সাহেব আলী।

সাহেব আলী জানান, তিনি নিজের পুরাতন সকল সম্পদ ১২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই অর্থ নিজের জামাতা কুরবান আলীর কাছে গচ্ছিত রেখে নতুন কিছু আবাদি জমি কিনে দিতে বলেন। কিন্তু তা না করে জামাতা কুরবান আলীকে মারধর করে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।

এ বিষয়ে বৃদ্ধ সাহেব আলী ঠাকুরগাঁও কোর্টে একটি মামলাও করেছেন বলে জানান। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাও কাজের বিনিময়ে তার কাছে টাকা চেয়েছেন বলে অভিযোগ করেন সাহেব আলী। তদবিরে দেবার মতো কোনো টাকা না থাকায় বিচার পাচ্ছেন না তিনি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত কুরবান আলী অভিযোগ স্বীকার করে তিনি বলেন, আমাদের হক মেরে খাইছে বুড়া। টাকা নিছি তো কি হইছে। মেয়ের হক আছেতো একটা। যা বলার আমি কোর্টে গিয়ে বলবো।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সামাদ টাকা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, কোনো টাকা চাওয়া হয়নি। বৃদ্ধ সাহেব বারবার মামলার খোঁজ নিতে আসেন। আমি তাকে এতো বেশি আসতে বারণ করায় তিনি হয়তো রেগে গেছেন। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে মামলার বিষয়ে বলা যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জামাইয়ের প্রতারণায় নিঃস্ব শ্বশুর!

আপডেট : ০২:১৬:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১
ঠাকুরগাঁওয়ে শ্বশুরের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে জামাইয়ের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের কাছে কেঁদে কেঁদে নিজের অভিযোগ তুলে ধরেন ৭০ বছর বয়সী সাহেব আলী।

সাহেব আলী জানান, তিনি নিজের পুরাতন সকল সম্পদ ১২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই অর্থ নিজের জামাতা কুরবান আলীর কাছে গচ্ছিত রেখে নতুন কিছু আবাদি জমি কিনে দিতে বলেন। কিন্তু তা না করে জামাতা কুরবান আলীকে মারধর করে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।

এ বিষয়ে বৃদ্ধ সাহেব আলী ঠাকুরগাঁও কোর্টে একটি মামলাও করেছেন বলে জানান। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাও কাজের বিনিময়ে তার কাছে টাকা চেয়েছেন বলে অভিযোগ করেন সাহেব আলী। তদবিরে দেবার মতো কোনো টাকা না থাকায় বিচার পাচ্ছেন না তিনি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত কুরবান আলী অভিযোগ স্বীকার করে তিনি বলেন, আমাদের হক মেরে খাইছে বুড়া। টাকা নিছি তো কি হইছে। মেয়ের হক আছেতো একটা। যা বলার আমি কোর্টে গিয়ে বলবো।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সামাদ টাকা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, কোনো টাকা চাওয়া হয়নি। বৃদ্ধ সাহেব বারবার মামলার খোঁজ নিতে আসেন। আমি তাকে এতো বেশি আসতে বারণ করায় তিনি হয়তো রেগে গেছেন। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে মামলার বিষয়ে বলা যাবে।