ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিংগাইরে নৌকার বিজয়ে বাঁধা হতে পারে বিদ্রোহী প্রার্থী!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৪৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমাবার, ৮ নভেম্বর ২০২১
  • / 124

২য় ধাপের ইউপি নির্বাচন উপলক্ষে ১১ নভেম্বর মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় মনোনয়ন পত্র যাচাই বাছাই শেষে বৈধ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৩৬ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১০২ জন এবং সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থী ২৯৭ জন প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। একটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় বাকী ১০ ইউনিয়নে নির্বাচনের আমেজ বইছে। সকল পদে প্রার্থীদের প্রচার- প্রচারণাও চোখে পড়ার মতো। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপণা নিয়ে প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।

সরেজমিন বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ে অনেকটাই বাঁধা হতে পারে দলীয় বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী। নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি এবং নিজ এলাকায় সরকারি ও নিজস্ব অর্থায়নে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করলেও বিজয়টা কিন্তু সহজ হবে না। এর একমাত্র কারণ, অনেক ইউনিয়নে মাঠে রয়েছে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা। এছাড়া বিএনপি সরাসরি দলীয় প্রতীকে অংশগ্রহণ না করলেও অনেক নেতা-কর্মী দলের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন যা কিনা নৌকার বিজয়ে বাঁধার কারণ হতে পারে। অনেক নেতা কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, একাধিক ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন।

উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টি তেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা পুনরায় দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। এরা হলেন- বায়রা ইউনিয়নে দেওয়ান জিন্নাহ লাঠু, বলধারায় হাজী আব্দুল মাজেদ খান, ধল্লায় মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ভুইয়া, চান্দহরে শওকত হোসেন বাদল, জামির্ত্তায় আবদুল হালিম রাজু, জয়মন্টপে ইঞ্জি. শাহাদৎ হোসেন, সায়েস্তায় মুসলেম উদ্দিন চোকদার ও তালেবপুরে মো. রমজান আলী। এছাড়া গত নির্বাচনে পরাজিত সিংগাইর সদর ইউনিয়নে শেখ জাহিদুল ইসলাম এবারও দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বাকী ২টিতে নতুন মুখ হিসেবে প্রথমবার নৌকার টিকিট পেয়েছেন জামশা ইউনিয়নে গাজী কামরজ্জামান এবং চারিগ্রামে দেওয়ান মো. রিপন।

এদিকে, উপজেলার জয়মন্টপ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদৎ হোসেনের সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মো. বোরহান উদ্দিন ফকির ও মো.অলি আহমেদ মোল্লা, চান্দহর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত হোসেন বাদলের সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী রবিউল আলম রবি ও আফজাল হোসেন এবং সায়েস্তা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন চোকদারের সঙ্গে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মো. আব্দুল হালিম ও আওয়ামীলীগের আরেক বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) মো. আবু বকর সিদ্দিক, জামশা ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে গাজী কামরুজ্জামানের সঙ্গে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বঞ্চিত দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিঠু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা আবুল হাসেম খান এর সঙ্গে ত্রিমুখী ভোটযুদ্ধের সম্ভবনা রয়েছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সক্রিয় ভাবে নির্বাচনী মাঠে থাকায় ভোটের লড়াইয়ে নৌকার জয় অনেকটাই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে স্থানীয় অনেক নেতা কর্মীই ধারণা করছেন।অপরদিকে, জামির্ত্তা ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে বতর্মান চেয়ারম্যান আবদুল হালিম রাজুর সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী আবুল হোসেন মোল্লা, ধল্লা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ভুইয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী ইকবাল হোসেন শামীম, চারিগ্রামে নৌকার প্রার্থী দেওয়ান মো. রিপনের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা ও বতর্মান চেয়ারম্যান সাজেদুল আলম স্বাধীন, সিংগাইর সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শেখ জাহিদুল ইসলামের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা ফজলুল হক ভূইয়া ও জাহিনুর রহমান সৌরভের ভোটের লড়াই জমে ওঠেছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। বলধারা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান হাজী আব্দুল মাজেদ খানের সঙ্গে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি বিদ্রোহী প্রার্থী মো. ওবায়দুর রহমান থাকলেও নৌকার বিজয়ে তেমন কোন প্রভাব পড়বে না বলে এমটাই ধারনা করছেন অনেকেই। এছাড়া তালেবপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে মো. রমজান আলীর বিপক্ষে অন্য দলের শক্তিশালী কোনো প্রার্থী না থাকায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছেন তিনি।

ইতিমধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী কোন প্রার্থী না থাকায় বায়রা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও বতর্মান চেয়ারম্যান দেওয়ান জিন্নাহ লাঠু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচনী এলাকা ঘুরে একাধিক ভোটারের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পাশাপাশি বিদ্রোহীরা ও রাজনৈতিক দক্ষতায় কেউ কারো চেয়ে কম নয়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে।বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবী, তারা নিজ নিজ ইউনিয়নে জনপ্রিয়। দায়িত্বশীল নেতাদের ইন্ধন ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের দাবীর মুখে তারা প্রার্থী হয়েছেন। কয়েকটি ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না বলেও জানা গেছে।সিংগাইর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মাহবুব রোমান চৌধুরী বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সিংগাইরে নৌকার বিজয়ে বাঁধা হতে পারে বিদ্রোহী প্রার্থী!

আপডেট : ০১:৪৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমাবার, ৮ নভেম্বর ২০২১

২য় ধাপের ইউপি নির্বাচন উপলক্ষে ১১ নভেম্বর মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় মনোনয়ন পত্র যাচাই বাছাই শেষে বৈধ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৩৬ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১০২ জন এবং সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থী ২৯৭ জন প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। একটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় বাকী ১০ ইউনিয়নে নির্বাচনের আমেজ বইছে। সকল পদে প্রার্থীদের প্রচার- প্রচারণাও চোখে পড়ার মতো। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপণা নিয়ে প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।

সরেজমিন বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ে অনেকটাই বাঁধা হতে পারে দলীয় বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী। নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি এবং নিজ এলাকায় সরকারি ও নিজস্ব অর্থায়নে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করলেও বিজয়টা কিন্তু সহজ হবে না। এর একমাত্র কারণ, অনেক ইউনিয়নে মাঠে রয়েছে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা। এছাড়া বিএনপি সরাসরি দলীয় প্রতীকে অংশগ্রহণ না করলেও অনেক নেতা-কর্মী দলের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন যা কিনা নৌকার বিজয়ে বাঁধার কারণ হতে পারে। অনেক নেতা কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, একাধিক ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন।

উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮টি তেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা পুনরায় দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। এরা হলেন- বায়রা ইউনিয়নে দেওয়ান জিন্নাহ লাঠু, বলধারায় হাজী আব্দুল মাজেদ খান, ধল্লায় মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ভুইয়া, চান্দহরে শওকত হোসেন বাদল, জামির্ত্তায় আবদুল হালিম রাজু, জয়মন্টপে ইঞ্জি. শাহাদৎ হোসেন, সায়েস্তায় মুসলেম উদ্দিন চোকদার ও তালেবপুরে মো. রমজান আলী। এছাড়া গত নির্বাচনে পরাজিত সিংগাইর সদর ইউনিয়নে শেখ জাহিদুল ইসলাম এবারও দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বাকী ২টিতে নতুন মুখ হিসেবে প্রথমবার নৌকার টিকিট পেয়েছেন জামশা ইউনিয়নে গাজী কামরজ্জামান এবং চারিগ্রামে দেওয়ান মো. রিপন।

এদিকে, উপজেলার জয়মন্টপ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদৎ হোসেনের সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মো. বোরহান উদ্দিন ফকির ও মো.অলি আহমেদ মোল্লা, চান্দহর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত হোসেন বাদলের সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী রবিউল আলম রবি ও আফজাল হোসেন এবং সায়েস্তা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন চোকদারের সঙ্গে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মো. আব্দুল হালিম ও আওয়ামীলীগের আরেক বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) মো. আবু বকর সিদ্দিক, জামশা ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে গাজী কামরুজ্জামানের সঙ্গে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বঞ্চিত দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিঠু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা আবুল হাসেম খান এর সঙ্গে ত্রিমুখী ভোটযুদ্ধের সম্ভবনা রয়েছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সক্রিয় ভাবে নির্বাচনী মাঠে থাকায় ভোটের লড়াইয়ে নৌকার জয় অনেকটাই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে স্থানীয় অনেক নেতা কর্মীই ধারণা করছেন।অপরদিকে, জামির্ত্তা ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে বতর্মান চেয়ারম্যান আবদুল হালিম রাজুর সঙ্গে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী আবুল হোসেন মোল্লা, ধল্লা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ভুইয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী ইকবাল হোসেন শামীম, চারিগ্রামে নৌকার প্রার্থী দেওয়ান মো. রিপনের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা ও বতর্মান চেয়ারম্যান সাজেদুল আলম স্বাধীন, সিংগাইর সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শেখ জাহিদুল ইসলামের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা ফজলুল হক ভূইয়া ও জাহিনুর রহমান সৌরভের ভোটের লড়াই জমে ওঠেছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। বলধারা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বতর্মান চেয়ারম্যান হাজী আব্দুল মাজেদ খানের সঙ্গে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি বিদ্রোহী প্রার্থী মো. ওবায়দুর রহমান থাকলেও নৌকার বিজয়ে তেমন কোন প্রভাব পড়বে না বলে এমটাই ধারনা করছেন অনেকেই। এছাড়া তালেবপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে মো. রমজান আলীর বিপক্ষে অন্য দলের শক্তিশালী কোনো প্রার্থী না থাকায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছেন তিনি।

ইতিমধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী কোন প্রার্থী না থাকায় বায়রা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও বতর্মান চেয়ারম্যান দেওয়ান জিন্নাহ লাঠু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচনী এলাকা ঘুরে একাধিক ভোটারের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পাশাপাশি বিদ্রোহীরা ও রাজনৈতিক দক্ষতায় কেউ কারো চেয়ে কম নয়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে।বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবী, তারা নিজ নিজ ইউনিয়নে জনপ্রিয়। দায়িত্বশীল নেতাদের ইন্ধন ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের দাবীর মুখে তারা প্রার্থী হয়েছেন। কয়েকটি ইউনিয়নে দলীয় প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না বলেও জানা গেছে।সিংগাইর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মাহবুব রোমান চৌধুরী বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।