ঢাকা ০২:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড: ৫ শতাধিক ঘর ভস্মীভূত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৯:২৫:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১
  • / 66
টঙ্গীর এক বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পাঁচ শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। শনিবার ভোর ৪টার দিকে টঙ্গীর সেনা কল্যাণ ভবনের পাশে মাজার বস্তিতে এ আগুনের ঘটনা ঘটে।

পরে তিনটি ফায়ার স্টেশনের ৯টি ইউনিটের কর্মীরা প্রায় ২ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগীয় উপ-পরিচালক দিনমনি শর্মা জানান, টঙ্গী ঝিলের ওপর সরকারি জায়গায় গড়ে উঠা মাজার বস্তিতে শনিবার ভোর ৪টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে গাজীপুরের টঙ্গী, ঢাকার কুর্মিটোলা ও উত্তরার ফায়ার স্টেশনের ৯টি ইউনিটের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।

পরে তারা শনিবার ভোর ৫টা ৫০মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, মশার কয়েল থেকে ওই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে। সেখানকার ঘরে ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার ছিল। আগুনের তাপে গ্যাস সিলিন্ডারগুলো পাইপ লিকেজ হয়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

প্রথমে টঙ্গী ফায়ার স্টেশন এবং পরে ঢাকার কুর্মিটোলা ও উত্তরার ফায়ার স্টেশনের কর্মীরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুনে ছোট ছোট কম বেশি পাঁচ শত টং ঘর এবং ঘরে থাকা মালামাল পুড়ে গেছে। সেখানে নিম্ন আয়ের লোকজন বসবাস করতেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড: ৫ শতাধিক ঘর ভস্মীভূত

আপডেট : ০৯:২৫:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১
টঙ্গীর এক বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পাঁচ শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। শনিবার ভোর ৪টার দিকে টঙ্গীর সেনা কল্যাণ ভবনের পাশে মাজার বস্তিতে এ আগুনের ঘটনা ঘটে।

পরে তিনটি ফায়ার স্টেশনের ৯টি ইউনিটের কর্মীরা প্রায় ২ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগীয় উপ-পরিচালক দিনমনি শর্মা জানান, টঙ্গী ঝিলের ওপর সরকারি জায়গায় গড়ে উঠা মাজার বস্তিতে শনিবার ভোর ৪টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে গাজীপুরের টঙ্গী, ঢাকার কুর্মিটোলা ও উত্তরার ফায়ার স্টেশনের ৯টি ইউনিটের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।

পরে তারা শনিবার ভোর ৫টা ৫০মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, মশার কয়েল থেকে ওই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে। সেখানকার ঘরে ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার ছিল। আগুনের তাপে গ্যাস সিলিন্ডারগুলো পাইপ লিকেজ হয়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

প্রথমে টঙ্গী ফায়ার স্টেশন এবং পরে ঢাকার কুর্মিটোলা ও উত্তরার ফায়ার স্টেশনের কর্মীরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুনে ছোট ছোট কম বেশি পাঁচ শত টং ঘর এবং ঘরে থাকা মালামাল পুড়ে গেছে। সেখানে নিম্ন আয়ের লোকজন বসবাস করতেন।