ঢাকা ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসলাম গ্রহণ করলেন একই পরিবারের ৪ জন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:২৮:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 62
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার ৩ নং গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের শুগুন খোলা গ্রামের একই পরিবারের চার সদস্য হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন।

মঙ্গলবার বিকেলের দিকে স্থানীয় গ্রামবাসীর সামনে কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক।

ইসলাম গ্রহণকারীরা নাম বদলে রেখেছেন- মো. আবদুল্লাহ, তার স্ত্রীর মোছা. আমিনা বেগম, মেজো মেয়ে রোকেয়া এবং ছোট মেয়ে ফাতেমা বিবি।

ইসলাম গ্রহণকারী আবদুল্লাহ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ওয়াজ শুনে ও ইসলামি বই পড়ে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার প্রথমে স্থানীয় মসজিদের ইমামের কাছে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে স্বেচ্ছায় কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। ইসলামী আদর্শ নিয়ে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিতে তিনি সবার দোয়া চেয়েছেন।

নবাবগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রথমে তারা আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধর্ম পরিবর্তন করেন। পরে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। তাদেরকে কালেমা পড়েছিলেন দেগাও ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা মো. ওয়াহাব।

নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিমেষ সোম বলেন, ইসলাম ধর্ম গ্রহণের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে তাদের যদি কোনো আইনি সহযোগিতা লাগে, সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ইসলাম গ্রহণ করলেন একই পরিবারের ৪ জন

আপডেট : ০১:২৮:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ ডিসেম্বর ২০২১
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার ৩ নং গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের শুগুন খোলা গ্রামের একই পরিবারের চার সদস্য হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন।

মঙ্গলবার বিকেলের দিকে স্থানীয় গ্রামবাসীর সামনে কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক।

ইসলাম গ্রহণকারীরা নাম বদলে রেখেছেন- মো. আবদুল্লাহ, তার স্ত্রীর মোছা. আমিনা বেগম, মেজো মেয়ে রোকেয়া এবং ছোট মেয়ে ফাতেমা বিবি।

ইসলাম গ্রহণকারী আবদুল্লাহ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ওয়াজ শুনে ও ইসলামি বই পড়ে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার প্রথমে স্থানীয় মসজিদের ইমামের কাছে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে স্বেচ্ছায় কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। ইসলামী আদর্শ নিয়ে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিতে তিনি সবার দোয়া চেয়েছেন।

নবাবগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রথমে তারা আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধর্ম পরিবর্তন করেন। পরে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। তাদেরকে কালেমা পড়েছিলেন দেগাও ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা মো. ওয়াহাব।

নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিমেষ সোম বলেন, ইসলাম ধর্ম গ্রহণের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে তাদের যদি কোনো আইনি সহযোগিতা লাগে, সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হবে।