ঢাকা ০৭:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পণ্যভর্তি সহস্রাধিক কন্টেইনার পুড়ে ছাই

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
  • আপডেট : ০৭:১১:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২
  • / 140
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় সব কন্টেইনারেই পণ্য ছিল। রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা ও আমদানির বহু পণ্য আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

রোববার দুপুরে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) সচিব রুহুল আমিন সিকদার বিপ্লব ও বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী।

বিকডা সচিব রুহুল আমিন সিকদার বিপ্লব বলেন, বিএম কনটেইনার ডিপোতে দুর্ঘটনার সময় সাড়ে চার হাজারেরও বেশি কনটেইনার ছিল। এর মধ্যে অন্তত এক হাজার ৩০০ কনটেইনারে আমদানি ও রপ্তানিপণ্য ছিল।

‘পণ্যভর্তি এসব কনটেইনারের অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুড়ে ছাই হয়েছে আমদানি করা বহু পণ্য।’

তিনি আরও বলেন, বেশি পুড়েছে রপ্তানির জন্য রাখা পণ্য। রপ্তানির জন্য কনটেইনার ভর্তি করে রাখা অনেক পোশাক ছিল। পোশাক পুড়ে যাওয়ায় রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। নির্ধারিত সময়ে রপ্তানি করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।

বিজিএমইএ চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী জানান, আগুনের ঘটনায় পুড়ে যাওয়া কনটেইনারে রপ্তানিপণ্য বেশি ছিল। তিনি বলেন, বিএমের ডিপোতে বেশি ক্ষতি হয়েছে রপ্তানিপণ্যের। ঠিক কতটি প্রতিষ্ঠানের পণ্য পুড়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। এ বিষয়ে তথ্য জানতে বিজিএমইএ-এর পক্ষ থেকে সার্কুলার জারি করা হয়েছে। সব তথ্য পাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পণ্যভর্তি সহস্রাধিক কন্টেইনার পুড়ে ছাই

আপডেট : ০৭:১১:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় সব কন্টেইনারেই পণ্য ছিল। রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা ও আমদানির বহু পণ্য আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

রোববার দুপুরে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) সচিব রুহুল আমিন সিকদার বিপ্লব ও বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী।

বিকডা সচিব রুহুল আমিন সিকদার বিপ্লব বলেন, বিএম কনটেইনার ডিপোতে দুর্ঘটনার সময় সাড়ে চার হাজারেরও বেশি কনটেইনার ছিল। এর মধ্যে অন্তত এক হাজার ৩০০ কনটেইনারে আমদানি ও রপ্তানিপণ্য ছিল।

‘পণ্যভর্তি এসব কনটেইনারের অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুড়ে ছাই হয়েছে আমদানি করা বহু পণ্য।’

তিনি আরও বলেন, বেশি পুড়েছে রপ্তানির জন্য রাখা পণ্য। রপ্তানির জন্য কনটেইনার ভর্তি করে রাখা অনেক পোশাক ছিল। পোশাক পুড়ে যাওয়ায় রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। নির্ধারিত সময়ে রপ্তানি করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।

বিজিএমইএ চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী জানান, আগুনের ঘটনায় পুড়ে যাওয়া কনটেইনারে রপ্তানিপণ্য বেশি ছিল। তিনি বলেন, বিএমের ডিপোতে বেশি ক্ষতি হয়েছে রপ্তানিপণ্যের। ঠিক কতটি প্রতিষ্ঠানের পণ্য পুড়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। এ বিষয়ে তথ্য জানতে বিজিএমইএ-এর পক্ষ থেকে সার্কুলার জারি করা হয়েছে। সব তথ্য পাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হবে।