দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড পঞ্চগড়ে

পঞ্চগড় প্রতিনিধি
  • আপডেট : ০৪:১৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 145
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। সপ্তাহজুড়ে ঘনকুয়াশা আর হিমশীতল বাতাসের কারণে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। চলমান শৈত্যপ্রবাহের প্রভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ছিন্নমূলসহ খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষদের।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এই তাপমাত্রা দেশের মধ্যে এবং চলতি শীত মৌসুমের মধ্যেও সর্বনিম্ন।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যেবক্ষক মো. রোকনুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশের মধ্যে এবং চলতি শীত মৌসুমের মধ্যেও সর্বনিম্ন। গতকাল তাপমাত্রা ছিলো ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে গত কয়েকদিনে কুয়াশা আর ঠান্ডার প্রভাব কিছুটা কমে গেলেও সকাল থেকে আবারও ঘন কুয়াশা ঢেকে আছে জেলার পথ-ঘাট, প্রান্তর। কুয়াশার কারণে সড়কগুলোতে বাস, ট্রাক, পিকআপ, মোটরসাইকেল, ভ্যানগুলোকে হেডলাইন জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে।

শীতের তীব্রতা উপেক্ষা করে ঠান্ডার মধ্যেই জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে বের হয়েছেন সাধারণ শ্রমিকরা। আর গরম কাপড়ের অভাবে কাজে পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে তাদের। এছাড়া তীব্র শীতে জেলায় ঠান্ডাজনিত রোগের প্রার্দুভাব দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বেশি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড পঞ্চগড়ে

আপডেট : ০৪:১৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। সপ্তাহজুড়ে ঘনকুয়াশা আর হিমশীতল বাতাসের কারণে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। চলমান শৈত্যপ্রবাহের প্রভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ছিন্নমূলসহ খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষদের।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এই তাপমাত্রা দেশের মধ্যে এবং চলতি শীত মৌসুমের মধ্যেও সর্বনিম্ন।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যেবক্ষক মো. রোকনুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশের মধ্যে এবং চলতি শীত মৌসুমের মধ্যেও সর্বনিম্ন। গতকাল তাপমাত্রা ছিলো ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে গত কয়েকদিনে কুয়াশা আর ঠান্ডার প্রভাব কিছুটা কমে গেলেও সকাল থেকে আবারও ঘন কুয়াশা ঢেকে আছে জেলার পথ-ঘাট, প্রান্তর। কুয়াশার কারণে সড়কগুলোতে বাস, ট্রাক, পিকআপ, মোটরসাইকেল, ভ্যানগুলোকে হেডলাইন জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে।

শীতের তীব্রতা উপেক্ষা করে ঠান্ডার মধ্যেই জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে বের হয়েছেন সাধারণ শ্রমিকরা। আর গরম কাপড়ের অভাবে কাজে পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে তাদের। এছাড়া তীব্র শীতে জেলায় ঠান্ডাজনিত রোগের প্রার্দুভাব দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বেশি।