ঢাকা ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোম্পানীগঞ্জে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বাদলের ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ ৬

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:২৯:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১
  • / 180
::নোয়াখালী প্রতিনিধি::

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ গুলি চালালে ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়।

শনিবার সকাল বসুরহাট বাজারের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এর প্রতিবাদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাদলের অনুসারীরা দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। চরকাঁকড়া টেকের বাজারে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।

এ সময় পুলিশ গুলি চালালে ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন। তারা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফখরুল ইসলাম সবুজ (৫৫) ও তার ছেলে তরিকুল ইসলাম চয়ন (১৮)। অন্যদের নাম এখনও জানা যায়নি। আহত সবাই উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাদলের অনুসারী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, টেকের বাজারে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশের গুলিতে বাদল গ্রুপের বেশ কয়েকজন আহত হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, ব্যারিকেড ভাঙতে গেলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে ৩-৪ জন পুলিশ আহত হয়। পরে পুলিশ ২০-২৫ রাউন্ড শর্টগানের গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এর আগে সকাল ৯টায় বসুরহাট বাজারে প্রধান সড়কের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নেতৃত্বে প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ৪৮ ঘণ্টার হরতালের ডাক দেয় উপজেলা আওয়ামী লীগ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কোম্পানীগঞ্জে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বাদলের ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ ৬

আপডেট : ০১:২৯:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১
::নোয়াখালী প্রতিনিধি::

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ গুলি চালালে ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়।

শনিবার সকাল বসুরহাট বাজারের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এর প্রতিবাদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাদলের অনুসারীরা দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। চরকাঁকড়া টেকের বাজারে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।

এ সময় পুলিশ গুলি চালালে ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন। তারা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফখরুল ইসলাম সবুজ (৫৫) ও তার ছেলে তরিকুল ইসলাম চয়ন (১৮)। অন্যদের নাম এখনও জানা যায়নি। আহত সবাই উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাদলের অনুসারী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, টেকের বাজারে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশের গুলিতে বাদল গ্রুপের বেশ কয়েকজন আহত হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, ব্যারিকেড ভাঙতে গেলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে ৩-৪ জন পুলিশ আহত হয়। পরে পুলিশ ২০-২৫ রাউন্ড শর্টগানের গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এর আগে সকাল ৯টায় বসুরহাট বাজারে প্রধান সড়কের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মেয়র আবদুল কাদের মির্জার নেতৃত্বে প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ৪৮ ঘণ্টার হরতালের ডাক দেয় উপজেলা আওয়ামী লীগ।