যমুনার পানি কমলেও, কমেনি দুর্ভোগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১০:১৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 172

সিরাজগঞ্জে বন্যার পানি

সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে যমুনা নদীর পানি। পানি কমলেও কমেনি বন্যা দুর্গত এলাকায় মানুষের দুর্ভোগ।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টের দায়িত্বে থাকা গেজ মিটার (পানি পরিমাপক) আব্দুল লতিফ বুধবার সকালে পানি কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আব্দুল লতিফ জানান, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চল অনেক এলাকা থেকে এখনও পানি নামেনি। এতে প্রায় ১ লাখ মানুষ এখনও পানিবন্দী জীবনযাপন করছে।

পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে জেলার সদর, কাজীপুর, চৌহালী ও এনায়তপুরে শুরু হয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের শত শত একর ফসলি জমি।

এসব বন্যা দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলায় চাল ও নগদ টাকা সাহায্য দেয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

যমুনার পানি কমলেও, কমেনি দুর্ভোগ

আপডেট : ১০:১৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে যমুনা নদীর পানি। পানি কমলেও কমেনি বন্যা দুর্গত এলাকায় মানুষের দুর্ভোগ।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টের দায়িত্বে থাকা গেজ মিটার (পানি পরিমাপক) আব্দুল লতিফ বুধবার সকালে পানি কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আব্দুল লতিফ জানান, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চল অনেক এলাকা থেকে এখনও পানি নামেনি। এতে প্রায় ১ লাখ মানুষ এখনও পানিবন্দী জীবনযাপন করছে।

পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে জেলার সদর, কাজীপুর, চৌহালী ও এনায়তপুরে শুরু হয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের শত শত একর ফসলি জমি।

এসব বন্যা দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলায় চাল ও নগদ টাকা সাহায্য দেয়া হয়েছে।