ঢাকা ০৪:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্নীতি তদন্তে পৌরসভায় দুদক, কর্মকর্তারা লাপাত্তা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৩:১৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 132
নড়াইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান চালিয়েছে। তবে পৌরসভার মেয়র, সচিব, হিসাবরক্ষকসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের না পেয়ে কোনো নথি দেখতে পারেনি তারা। হতাশ হয়ে ফিরে গেছে দুদকের তদন্ত টিম।

যশোরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (১ ডিসেম্বর) হটলাইনে নড়াইল পৌরসভার উন্নয়নমূলক কাজের দুর্নীতি এবং ব্যাংক থেকে অনৈতিক অর্থ উত্তোলনের খবর পায় তারা। ঢাকা কমিশনার অফিস থেকে আদেশপ্রাপ্ত হয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে নড়াইল পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে আসে তদন্ত টিম। এ সময় পৌর মেয়র, সচিব, হিসাবরক্ষকসহ কাউকেই পাননি তারা।

এ ব্যাপারে দুদক যশোর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নাজমুস সাদাত জানান, পৌরসভার উন্নয়ন কাজের টাকা আত্মসাৎ হয়েছে- এমন অভিযোগ তদন্ত করতে এসছিলাম। নড়াইল পৌরসভার মেয়রসহ দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। কোনো নথিও কেউ দেখাতে পারেনি।

নড়াইল পৌরসভার মেয়র আঞ্জুমান আরা মোবাইল ফোনে জানান, দুদক সকাল ৯টায় আমাকে জানিয়েছে। আমিতো পৌরসভার উন্নয়ন কাজে ঢাকায় আছি। সচিব ওহাবুল আলম ছুটিতে, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা অসুস্থ। আমাকে সময় দিলেই কাগজপত্র দেখাতে পারবো।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি নড়াইল পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র আঞ্জুমান আরা, সচিব ওহাবুল আলমসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে দুটি ব্যাংক থেকে ৪ কোটি টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দুর্নীতি তদন্তে পৌরসভায় দুদক, কর্মকর্তারা লাপাত্তা

আপডেট : ০৩:১৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১
নড়াইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান চালিয়েছে। তবে পৌরসভার মেয়র, সচিব, হিসাবরক্ষকসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের না পেয়ে কোনো নথি দেখতে পারেনি তারা। হতাশ হয়ে ফিরে গেছে দুদকের তদন্ত টিম।

যশোরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (১ ডিসেম্বর) হটলাইনে নড়াইল পৌরসভার উন্নয়নমূলক কাজের দুর্নীতি এবং ব্যাংক থেকে অনৈতিক অর্থ উত্তোলনের খবর পায় তারা। ঢাকা কমিশনার অফিস থেকে আদেশপ্রাপ্ত হয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে নড়াইল পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে আসে তদন্ত টিম। এ সময় পৌর মেয়র, সচিব, হিসাবরক্ষকসহ কাউকেই পাননি তারা।

এ ব্যাপারে দুদক যশোর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নাজমুস সাদাত জানান, পৌরসভার উন্নয়ন কাজের টাকা আত্মসাৎ হয়েছে- এমন অভিযোগ তদন্ত করতে এসছিলাম। নড়াইল পৌরসভার মেয়রসহ দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। কোনো নথিও কেউ দেখাতে পারেনি।

নড়াইল পৌরসভার মেয়র আঞ্জুমান আরা মোবাইল ফোনে জানান, দুদক সকাল ৯টায় আমাকে জানিয়েছে। আমিতো পৌরসভার উন্নয়ন কাজে ঢাকায় আছি। সচিব ওহাবুল আলম ছুটিতে, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা অসুস্থ। আমাকে সময় দিলেই কাগজপত্র দেখাতে পারবো।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি নড়াইল পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র আঞ্জুমান আরা, সচিব ওহাবুল আলমসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে দুটি ব্যাংক থেকে ৪ কোটি টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে।