ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মূসক পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
  • / 102
কাস্টমস, এক্সাইজ এন্ড ভ্যাট এন্ড ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমি চট্রগ্রাম এবং মূসক পরামর্শক লাইসেন্স কমিটির বিরুদ্ধে মূসক মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন উক্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা মুজিবর রহমান নামক এক পরীক্ষার্থী।

তিনি তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, বিসিএস পরীক্ষার ফি ৮০০ টাকার কম হলেও মূসক পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় ফি ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকা। ১ জানুয়ারী ২০২১ এ অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফি ছিলো ১০০০০ টাকা অপরদিকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফি ছিলো ৫০০০ টাকা।

দুদকে প্রেরিত অভিযোগে আরো বলা হয়, ১ জানুয়ারী ২০২১ অনুষ্ঠিত প্রথম ও ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ২য় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন যথাক্রমে ৮০০ এবং ২৭০০ পরীক্ষার্থী। দুইবারে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২৫ জন। শতাংশের হিসেবে উত্তীর্ণের হার মাত্র ১ শতাংশ। অভিযোগকারীর মতে, সারা বাংলাদেশের ভ্যট সেবা প্রদানের জন্য এই সংখ্যাটি অপ্রতুল।

অভিযোগে আরো বলা হয়, আত্নসাতের উদ্দেশ্যেই বারবার বিপুল পরিমাণ পরীক্ষার ফি আদায়ের জন্যই এই অসংগতিপূর্ণ পরীক্ষার আয়োজন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মূসক পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ

আপডেট : ০২:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
কাস্টমস, এক্সাইজ এন্ড ভ্যাট এন্ড ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমি চট্রগ্রাম এবং মূসক পরামর্শক লাইসেন্স কমিটির বিরুদ্ধে মূসক মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনিয়মের অভিযোগ করেছেন উক্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা মুজিবর রহমান নামক এক পরীক্ষার্থী।

তিনি তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, বিসিএস পরীক্ষার ফি ৮০০ টাকার কম হলেও মূসক পরামর্শক লাইসেন্স পরীক্ষায় ফি ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকা। ১ জানুয়ারী ২০২১ এ অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফি ছিলো ১০০০০ টাকা অপরদিকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফি ছিলো ৫০০০ টাকা।

দুদকে প্রেরিত অভিযোগে আরো বলা হয়, ১ জানুয়ারী ২০২১ অনুষ্ঠিত প্রথম ও ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ২য় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন যথাক্রমে ৮০০ এবং ২৭০০ পরীক্ষার্থী। দুইবারে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২৫ জন। শতাংশের হিসেবে উত্তীর্ণের হার মাত্র ১ শতাংশ। অভিযোগকারীর মতে, সারা বাংলাদেশের ভ্যট সেবা প্রদানের জন্য এই সংখ্যাটি অপ্রতুল।

অভিযোগে আরো বলা হয়, আত্নসাতের উদ্দেশ্যেই বারবার বিপুল পরিমাণ পরীক্ষার ফি আদায়ের জন্যই এই অসংগতিপূর্ণ পরীক্ষার আয়োজন করা হয়।