নির্বাচনে কারচুপি: অভিযুক্ত সু চি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১১:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১
  • / 142
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিসহ ১৬ জনকে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপিতে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মিয়ানমারের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার আল জাজিরা এ খবর জানায়।

‘নির্বাচনে কারচুপি ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে’ অভিযুক্ত হওয়াদের মধ্যে সু চি ছাড়াও রয়েছেন তার সরকারের প্রেসিডেন্ট ইউ উইন মিন্ট ও সাবেক নির্বাচন কমিশনের প্রধান।

২০২০ সালের নভেম্বরে ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি বড় ব্যবধানে জয় লাভ করেছিল। মিয়ানমারের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইট বলছে, এ ১৬ জন বেশ কয়েকটি নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন।

গত ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। সেইসঙ্গে সু চিসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরে সামরিক বাহিনী জানায়, নির্বাচনে কারচুপির কারণে এ ক্ষমতা দখল প্রয়োজন ছিল। তবে মিয়ানমারের ওই জাতীয় নির্বাচনের পর্যবেক্ষকরা জানান ভিন্ন কথা। তারা বলেন, নির্বাচন ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নির্বাচনে কারচুপি: অভিযুক্ত সু চি

আপডেট : ১১:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিসহ ১৬ জনকে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত দেশটির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপিতে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মিয়ানমারের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার আল জাজিরা এ খবর জানায়।

‘নির্বাচনে কারচুপি ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে’ অভিযুক্ত হওয়াদের মধ্যে সু চি ছাড়াও রয়েছেন তার সরকারের প্রেসিডেন্ট ইউ উইন মিন্ট ও সাবেক নির্বাচন কমিশনের প্রধান।

২০২০ সালের নভেম্বরে ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি বড় ব্যবধানে জয় লাভ করেছিল। মিয়ানমারের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইট বলছে, এ ১৬ জন বেশ কয়েকটি নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন।

গত ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। সেইসঙ্গে সু চিসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরে সামরিক বাহিনী জানায়, নির্বাচনে কারচুপির কারণে এ ক্ষমতা দখল প্রয়োজন ছিল। তবে মিয়ানমারের ওই জাতীয় নির্বাচনের পর্যবেক্ষকরা জানান ভিন্ন কথা। তারা বলেন, নির্বাচন ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ হয়েছে।