ঢাকা ০১:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্ট্রেলিয়াও বয়কট করলো চীনের উইন্টার অলিম্পিক

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১০:৫২:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 127
চীনের বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ সালের উইন্টার অলিম্পিক বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াও। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র এ অলিম্পিক বয়কটের ঘোষণা দেয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, বুধবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন ঘোষণা দিয়েছেন যে, বেইজিংয়ে উইন্টার অলিম্পিক কূটনৈতিকভাবে বয়কটের মার্কিন সিদ্ধান্তের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়াও যুক্ত হবে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকরা জানিয়েছিলেন, তারা ওই অলিম্পিকে কোনো অফিসিয়াল ডেলিগেশন পাঠাবেন না। তবে অ্যাথলেটরা খেলায় অংশ নিতে পারবেন এবং সে জন্য প্রশাসন সব ধরনের সহযোগিতা দেবে।

বিবিসির খবরে বলা হয়, এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক এবং রিপাবলিকান- উভয় দলের আইন প্রণেতারাই ওই অলিম্পিক বয়কটের আহ্বান জানিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেনও বয়কটের কথা বলেছিলেন। এর জবাবে চীন জানিয়েছিল, এমন ঘোষণা এলে তারাও এর পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।

চীনে উইঘুর মুসলিমদের উপর নির্যাতনকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করে যুক্তরাষ্ট্র এর তীব্র প্রতিবাদ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার নতুন ঘোষণা এলো।

স্থানীয় সময় সোমবার হোয়াইট হাইজের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি এক ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন। এর জবাবে চীনের কর্মকর্তারা বলেছেন, উইন্টার অলিম্পিক রাজনৈতিক মহড়ার জায়গা নয়। চীন এর বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নেবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

অস্ট্রেলিয়াও বয়কট করলো চীনের উইন্টার অলিম্পিক

আপডেট : ১০:৫২:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২১
চীনের বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ সালের উইন্টার অলিম্পিক বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াও। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র এ অলিম্পিক বয়কটের ঘোষণা দেয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, বুধবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন ঘোষণা দিয়েছেন যে, বেইজিংয়ে উইন্টার অলিম্পিক কূটনৈতিকভাবে বয়কটের মার্কিন সিদ্ধান্তের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়াও যুক্ত হবে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকরা জানিয়েছিলেন, তারা ওই অলিম্পিকে কোনো অফিসিয়াল ডেলিগেশন পাঠাবেন না। তবে অ্যাথলেটরা খেলায় অংশ নিতে পারবেন এবং সে জন্য প্রশাসন সব ধরনের সহযোগিতা দেবে।

বিবিসির খবরে বলা হয়, এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক এবং রিপাবলিকান- উভয় দলের আইন প্রণেতারাই ওই অলিম্পিক বয়কটের আহ্বান জানিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেনও বয়কটের কথা বলেছিলেন। এর জবাবে চীন জানিয়েছিল, এমন ঘোষণা এলে তারাও এর পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।

চীনে উইঘুর মুসলিমদের উপর নির্যাতনকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করে যুক্তরাষ্ট্র এর তীব্র প্রতিবাদ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার নতুন ঘোষণা এলো।

স্থানীয় সময় সোমবার হোয়াইট হাইজের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি এক ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন। এর জবাবে চীনের কর্মকর্তারা বলেছেন, উইন্টার অলিম্পিক রাজনৈতিক মহড়ার জায়গা নয়। চীন এর বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নেবে।