মমতায় মুগ্ধ শাহরিয়ার আলম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৪২:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২১
  • / 121
পশ্চিমবঙ্গের রাস্তাঘাট এবং ট্রাফিক পরিচালন ব্যবস্থার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে পশ্চিমবঙ্গে ‘লক্ষ্যণীয় উন্নয়নও’ তার নজরে পড়েছে বলে জানিয়েছেন মো. শাহরিয়ার আলম।

আনন্দবাজার অনলাইনের প্রতিবেদনে শনিবার বলা হয়, রাজশাহী থেকে সোনা মসজিদ-মাহদিপুর সীমান্ত চেকপোস্ট হয়ে সড়ক পথে সপরিবার মুর্শিদাবাদে আত্মীয়ের বাড়ি যান শাহরিয়ার। শুক্রবার তিনি গিয়েছিলেন কাটোয়ায় করজ গ্রামে মামার বাড়িতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে।

মন্ত্রী জানান, সঙ্গে চালক থাকলেও এই ব্যক্তিগত সফরে প্রায় ২২ ঘণ্টা তিনি নিজে গাড়ি চালিয়েছেন। তখনই দেখেছেন, হাইওয়েতেও ৮০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে কেউ গাড়ি ছোটাচ্ছে না। চমৎকার সড়ক, যানজট নেই, দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কম।

শাহরিয়ার আলম বলেন, পশ্চিমবঙ্গের এই ট্রাফিক পরিচালন ব্যবস্থা তার বেশ মনে ধরেছে। চেষ্টা করবেন যাতে ও দেশেও এ ব্যবস্থা চালু করা যায়।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, শিগগিরই দুই দেশের মধ্যে মোটর ভেহিক্যালস চুক্তি স্বাক্ষর হবে। এতে দুই দেশের পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত হবে। দুই দেশের ভিসা পরিষেবাও সহজ করা হবে। দুই দেশের নাগরিকের যাতায়াতের ক্ষেত্রে ১৯৬৫ সালের আগের অবস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। এতে উপকৃত হবেন দুই বাংলার মানুষই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মমতায় মুগ্ধ শাহরিয়ার আলম

আপডেট : ০১:৪২:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২১
পশ্চিমবঙ্গের রাস্তাঘাট এবং ট্রাফিক পরিচালন ব্যবস্থার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে পশ্চিমবঙ্গে ‘লক্ষ্যণীয় উন্নয়নও’ তার নজরে পড়েছে বলে জানিয়েছেন মো. শাহরিয়ার আলম।

আনন্দবাজার অনলাইনের প্রতিবেদনে শনিবার বলা হয়, রাজশাহী থেকে সোনা মসজিদ-মাহদিপুর সীমান্ত চেকপোস্ট হয়ে সড়ক পথে সপরিবার মুর্শিদাবাদে আত্মীয়ের বাড়ি যান শাহরিয়ার। শুক্রবার তিনি গিয়েছিলেন কাটোয়ায় করজ গ্রামে মামার বাড়িতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে।

মন্ত্রী জানান, সঙ্গে চালক থাকলেও এই ব্যক্তিগত সফরে প্রায় ২২ ঘণ্টা তিনি নিজে গাড়ি চালিয়েছেন। তখনই দেখেছেন, হাইওয়েতেও ৮০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে কেউ গাড়ি ছোটাচ্ছে না। চমৎকার সড়ক, যানজট নেই, দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কম।

শাহরিয়ার আলম বলেন, পশ্চিমবঙ্গের এই ট্রাফিক পরিচালন ব্যবস্থা তার বেশ মনে ধরেছে। চেষ্টা করবেন যাতে ও দেশেও এ ব্যবস্থা চালু করা যায়।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, শিগগিরই দুই দেশের মধ্যে মোটর ভেহিক্যালস চুক্তি স্বাক্ষর হবে। এতে দুই দেশের পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত হবে। দুই দেশের ভিসা পরিষেবাও সহজ করা হবে। দুই দেশের নাগরিকের যাতায়াতের ক্ষেত্রে ১৯৬৫ সালের আগের অবস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। এতে উপকৃত হবেন দুই বাংলার মানুষই।