প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে প্রধানমন্ত্রীর নাম
- আপডেট : ০৮:২৬:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
- / 163
শনিবার প্রধানমন্ত্রীর পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আনন্দ-উৎসবে অংশ নিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ও বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালির আয়োজনে রাজারবাগ অডিটরিয়ামে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) কৃষ্ণ পদ রায় এ কথা বলেন।
পদ্মা সেতুর ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে কৃষ্ণ পদ রায় বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে রাজারবাগের এই পবিত্র ভূমি থেকে সশস্ত্র যুদ্ধের প্রথম প্রতিরোধ বুলেট ছুঁড়েছিলো বাংলাদেশ পুলিশ। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সে পবিত্র ভূমি থেকে আমরা আজ আরেক ঐতিহাসিক গৌরবোজ্জ্বল স্বপ্ন জয়ের স্বাক্ষী হলাম।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নামে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নামকরণ করা না হলেও তার দৃঢ় প্রত্যয় নেতৃত্বে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হওয়ায় তার নাম প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে।
এ সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) মীর রেজাউল আলম বলেন, আজকের দিনটি ১৮ কোটি বাঙালির জীবনে স্মরণকালের আনন্দের দিন। প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টি সম্পন্ন বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আজ স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হয়েছে। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে পরিচিত হচ্ছে। পুরো জাতির আনন্দের সাথে আমরাও এ আয়োজনের মাধ্যমে অংশীদার হয়েছি। এ অর্জনের কারণে বাংলাদেশ বহুদুর এগিয়ে যাবে।
সুসজ্জিত ডিএমপির অশ্বারোহী দল ও মোটরকেডের সমন্বয়ে ডিএমপির ৫০টি থানার কমিউনিটি পুলিশের নেতৃবৃন্দ বর্ণাঢ্য এ আনন্দ র্যালিতে স্বত:স্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে সকালে ডিএমপির সুসজ্জিত ব্যান্ড দলের সুমধুর ছন্দে এই আনন্দ র্যালি ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণীর ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্স থেকে শুরু হয়ে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে গিয়ে শেষ হয়।
ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামানসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের উপস্থিতিতে রং-বেরংয়ের বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।