পদ্মা সেতু দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৬:০১:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩
  • / 109
ঈদ যাত্রায় ভোগান্তি কমাতে আগামী ২০ এপ্রিল থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) একনেকের সভা শেষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০ এপ্রিল সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারবে। পদ্মা সেতুর বাম পাশে সার্ভিস লেন দিয়ে চলবে। পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেলের গতি হবে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার।

তিনি বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কোনভাবেই সার্ভিস লেনের বাইরে মূল সেতুতে মোটরসাইকেল আসতে পারবে না। নির্ধারিত হারে টোল দিতে হবে। যদি নিয়ম না মানে তাহলে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হবে।

গত বছরের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরদিন সেতুতে যান চলাচল শুরু হয়। প্রথম দিনে অন্তত ৪৫ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ছিল ২৭ হাজার। ওই দিন রাতে সেতুতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই তরুণ নিহত হন। এরপর সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করে দেয় সেতু কর্তৃপক্ষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পদ্মা সেতু দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল

আপডেট : ০৬:০১:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩
ঈদ যাত্রায় ভোগান্তি কমাতে আগামী ২০ এপ্রিল থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) একনেকের সভা শেষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০ এপ্রিল সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারবে। পদ্মা সেতুর বাম পাশে সার্ভিস লেন দিয়ে চলবে। পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেলের গতি হবে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার।

তিনি বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কোনভাবেই সার্ভিস লেনের বাইরে মূল সেতুতে মোটরসাইকেল আসতে পারবে না। নির্ধারিত হারে টোল দিতে হবে। যদি নিয়ম না মানে তাহলে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হবে।

গত বছরের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরদিন সেতুতে যান চলাচল শুরু হয়। প্রথম দিনে অন্তত ৪৫ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ছিল ২৭ হাজার। ওই দিন রাতে সেতুতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই তরুণ নিহত হন। এরপর সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ করে দেয় সেতু কর্তৃপক্ষ।