মোটরসাইকেলের জন্য আলাদা লেন, নিয়ম মানলে চালু থাকবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৬:৪২:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / 120
পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে সরকার। এরমধ্যেই নিয়মতান্ত্রিকভাবে মোটরসাইকেল চলাচলে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। চালকরা একটি সুনির্দিষ্ট লেন ব্যবহার করে পদ্মা সেতু পার হতে পারবেন।

বুধবার সকালে পদ্মা সেতুর মুন্সীগঞ্জের মাওয়াপ্রান্তের টোলপ্লাজা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সেতু সচিব মো. মনজুর হোসেন জানান, মোটরসাইকেলের জন্য একটি ডেডিকেটেড লেন তৈরি করে দেয়া হয়েছে।

প্রতি ১৫ সেকেন্ডে একটি ও প্রতি মিনিটে চারটি মোটরসাইকেল টোল দিতে পারবে। তবে ডেডিকেটেড লেন ছাড়াও চাপ বেশি হলে অন্য বুথে যানবাহন ফাঁকা থাকলে যাতায়াত করতে পারবে।

সেতু সচিব আরও বলেন, পদ্মা সেতুর ওপর সব যানবাহনের গতি ৬০ কিলোমিটার। তাই মোটরসাইকেলের গতিও ৬০ কিলোমিটার রাখা হয়েছে। মোটরসাইকেল চলাচলের জন্য সার্ভিস লেন থাকবে। যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে চালকরা যেন সেসব মেনে চলেন। তাহলে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটবে না। ঈদযাত্রা নিরাপদ হবে। যারা বাড়ি ফিরবে তারা স্বাচ্ছন্দ্যে যেতে পারবেন।

নিয়মমাফিকভাবে চলতে পারলে ঈদপরবর্তী সময় মোটরসাইকেল চালু রাখা হবে জানিয়ে সেতু সচিব বলেন, যদি কোনো যানবাহন অতিরিক্ত গতিতে যায় তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে। তারা তাদের মতো করে ব্যবস্থা নেবে। সবাই যদি নিয়ম মেনে চলে তবে সাময়িক মোটরসাইকেলের এ চলাচলের বিষয়ে সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের, নির্বাহী প্রকৌশলী রজ্জব আলী প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মোটরসাইকেলের জন্য আলাদা লেন, নিয়ম মানলে চালু থাকবে

আপডেট : ০৬:৪২:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩
পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে সরকার। এরমধ্যেই নিয়মতান্ত্রিকভাবে মোটরসাইকেল চলাচলে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। চালকরা একটি সুনির্দিষ্ট লেন ব্যবহার করে পদ্মা সেতু পার হতে পারবেন।

বুধবার সকালে পদ্মা সেতুর মুন্সীগঞ্জের মাওয়াপ্রান্তের টোলপ্লাজা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সেতু সচিব মো. মনজুর হোসেন জানান, মোটরসাইকেলের জন্য একটি ডেডিকেটেড লেন তৈরি করে দেয়া হয়েছে।

প্রতি ১৫ সেকেন্ডে একটি ও প্রতি মিনিটে চারটি মোটরসাইকেল টোল দিতে পারবে। তবে ডেডিকেটেড লেন ছাড়াও চাপ বেশি হলে অন্য বুথে যানবাহন ফাঁকা থাকলে যাতায়াত করতে পারবে।

সেতু সচিব আরও বলেন, পদ্মা সেতুর ওপর সব যানবাহনের গতি ৬০ কিলোমিটার। তাই মোটরসাইকেলের গতিও ৬০ কিলোমিটার রাখা হয়েছে। মোটরসাইকেল চলাচলের জন্য সার্ভিস লেন থাকবে। যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে চালকরা যেন সেসব মেনে চলেন। তাহলে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটবে না। ঈদযাত্রা নিরাপদ হবে। যারা বাড়ি ফিরবে তারা স্বাচ্ছন্দ্যে যেতে পারবেন।

নিয়মমাফিকভাবে চলতে পারলে ঈদপরবর্তী সময় মোটরসাইকেল চালু রাখা হবে জানিয়ে সেতু সচিব বলেন, যদি কোনো যানবাহন অতিরিক্ত গতিতে যায় তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে। তারা তাদের মতো করে ব্যবস্থা নেবে। সবাই যদি নিয়ম মেনে চলে তবে সাময়িক মোটরসাইকেলের এ চলাচলের বিষয়ে সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের, নির্বাহী প্রকৌশলী রজ্জব আলী প্রমুখ।