সারাদেশে ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের তদন্ত শুরু আজ: নাহিদ ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৩:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪
  • / 74
অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারাদেশে ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের বিচার তদন্ত আজ থেকেই শুরু হবে। রোববার (১১ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে কর্মদিবসের প্রথম দিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করা কিংবা স্পীড সীমিত করে দেয়া মানবাধিকারের লঙ্ঘন। তথ্য জানার অধিকার সবার আছে। তাই মানুষকে সত্য জানা থেকে বাধা দেয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।

তিনি বলেন, সচিবালয়ে আমার প্রথম দিনেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ ও ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের পেছনে কারা জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে তদন্তের ব্যবস্থা করব।

এর আগে, শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরে ১৩ উপদেষ্টাও শপথ নেন। এরমধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দুই সমন্বয়কও রয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সারাদেশে ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের তদন্ত শুরু আজ: নাহিদ ইসলাম

আপডেট : ০৩:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারাদেশে ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের বিচার তদন্ত আজ থেকেই শুরু হবে। রোববার (১১ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে কর্মদিবসের প্রথম দিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করা কিংবা স্পীড সীমিত করে দেয়া মানবাধিকারের লঙ্ঘন। তথ্য জানার অধিকার সবার আছে। তাই মানুষকে সত্য জানা থেকে বাধা দেয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।

তিনি বলেন, সচিবালয়ে আমার প্রথম দিনেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারাদেশে ইন্টারনেট বন্ধ ও ডিজিটাল ক্র্যাকডাউনের পেছনে কারা জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে তদন্তের ব্যবস্থা করব।

এর আগে, শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরে ১৩ উপদেষ্টাও শপথ নেন। এরমধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দুই সমন্বয়কও রয়েছেন।