ঢাকা ১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম বন্দর লকডাউনের আওতামুক্ত রাখার আহ্বান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৩:৪২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১
  • / 271
::চট্টগ্রাম প্রতিনিধি::

রপ্তানিমুখী বিভিন্ন খাত ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য লকডাউনের আওতামুক্ত রাখা এবং চট্টগ্রাম বন্দর সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম।

শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তিনি এ আহ্বান জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের লকডাউন পরিকল্পনাকে আমরা স্বাগত জানাই। কেননা আগে জীবন, পরে জীবিকা। কাজেই যেকোনো মূল্যে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা অতীব প্রয়োজন। পাশাপাশি কিছু বিষয় বিবেচনা করা দরকার।

‘বর্তমানে এ মহামারীর কারণে দেশের অর্থনীতি একটি দুঃসময় অতিবাহিত করছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কিছুটা সচল রাখতে রপ্তানি খাতকে লকডাউনের আওতাবহির্ভূত রাখা আবশ্যক। একইসঙ্গে আমদানিকৃত নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যাতে সারাদেশে নির্বিঘ্নে পরিবহন করা যায়, তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন; যাতে কোনো সঙ্কট সৃষ্টি না হয়।’

তিনি আরও বলেন, দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের প্রধান গেটওয়ে চট্টগ্রাম বন্দর অবশ্যই সচল রাখার বিষয়ে বিবেচনা করা উচিৎ। প্রধানমন্ত্রী ২৪ ঘণ্টা বন্দর সচল রাখার অনুশাসন দিয়েছেন। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে দেশের ইমেজ এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সাথে পারস্পরিক সম্পর্কের বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই সীমিত পরিসরে স্বল্প সংখ্যক জনবল দিয়ে বন্দর চালু রাখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা প্রয়োজন হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রাম বন্দর লকডাউনের আওতামুক্ত রাখার আহ্বান

আপডেট : ০৩:৪২:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১
::চট্টগ্রাম প্রতিনিধি::

রপ্তানিমুখী বিভিন্ন খাত ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য লকডাউনের আওতামুক্ত রাখা এবং চট্টগ্রাম বন্দর সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম।

শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তিনি এ আহ্বান জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের লকডাউন পরিকল্পনাকে আমরা স্বাগত জানাই। কেননা আগে জীবন, পরে জীবিকা। কাজেই যেকোনো মূল্যে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা অতীব প্রয়োজন। পাশাপাশি কিছু বিষয় বিবেচনা করা দরকার।

‘বর্তমানে এ মহামারীর কারণে দেশের অর্থনীতি একটি দুঃসময় অতিবাহিত করছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কিছুটা সচল রাখতে রপ্তানি খাতকে লকডাউনের আওতাবহির্ভূত রাখা আবশ্যক। একইসঙ্গে আমদানিকৃত নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যাতে সারাদেশে নির্বিঘ্নে পরিবহন করা যায়, তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন; যাতে কোনো সঙ্কট সৃষ্টি না হয়।’

তিনি আরও বলেন, দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের প্রধান গেটওয়ে চট্টগ্রাম বন্দর অবশ্যই সচল রাখার বিষয়ে বিবেচনা করা উচিৎ। প্রধানমন্ত্রী ২৪ ঘণ্টা বন্দর সচল রাখার অনুশাসন দিয়েছেন। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে দেশের ইমেজ এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সাথে পারস্পরিক সম্পর্কের বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই সীমিত পরিসরে স্বল্প সংখ্যক জনবল দিয়ে বন্দর চালু রাখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা প্রয়োজন হবে।