ঢাকা ০৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নয়াপল্টনে বিএনপির কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৮:১১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০২৩
  • / 95
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে চলাকালে দলটির কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার দুপুর সোয়া ২টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শুরু হয়।

সমাবেশ শুরু হওয়ার পূর্বে প্রথম দুপুর ২টার দিকে নয়াপল্টনে হোটেল শাংরি-লা-ইন এর সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এরপর দ্বিতীয় দফায় বেলা পৌনে ৩টায় মঞ্চে বিএনপির নেতারা বক্তব্য রাখছিলেন এমন সময় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্রদলের দুই গ্রুপে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এরপর নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য মঞ্চ থেকে ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল নেমে আসে। কিন্তু তারা দীর্ঘ সময় ধরে মারামারি থামাতে ব্যার্থ হন।

এরপর মঞ্চ থেকে বক্তব্য দেয়ার জন্য ছাত্রদলের সভাপতির নাম ঘোষণা করা হয়। বক্তব্য দেয়ার সময় মাইকের মাধ্যমে মারামারি থামানোর চেষ্টা করেন তিনি। এর পরে দীর্ঘ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নয়াপল্টনে বিএনপির কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি

আপডেট : ০৮:১১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০২৩
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে চলাকালে দলটির কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার দুপুর সোয়া ২টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শুরু হয়।

সমাবেশ শুরু হওয়ার পূর্বে প্রথম দুপুর ২টার দিকে নয়াপল্টনে হোটেল শাংরি-লা-ইন এর সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এরপর দ্বিতীয় দফায় বেলা পৌনে ৩টায় মঞ্চে বিএনপির নেতারা বক্তব্য রাখছিলেন এমন সময় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্রদলের দুই গ্রুপে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এরপর নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য মঞ্চ থেকে ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল নেমে আসে। কিন্তু তারা দীর্ঘ সময় ধরে মারামারি থামাতে ব্যার্থ হন।

এরপর মঞ্চ থেকে বক্তব্য দেয়ার জন্য ছাত্রদলের সভাপতির নাম ঘোষণা করা হয়। বক্তব্য দেয়ার সময় মাইকের মাধ্যমে মারামারি থামানোর চেষ্টা করেন তিনি। এর পরে দীর্ঘ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।