বিএনপির আন্দোলনে তাদের নেতারাই হতাশ: ওবায়দুল কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৫:১৭:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৩
  • / 163
বিএনপির সমাবেশে জনগণের সম্মেলন ঘটেনি, অংশগ্রহণ ঘটেনি। বিএনপির আন্দোলনে তাদের নেতারাই হতাশ বলে মন্তব্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) আইভি রহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলনের জন্য দুটি বিষয় লাগে একটা হলো অবজেকটিভ কনডিশান, দুই সাবজেকটিভ প্রিপারেশন। তাদের অবজেকটিভ কনডিশানও নেই, সাবজেকটিভ প্রিপারেশনও নেই। ক্ষমতার মুলো ঝুলিয়ে নেতাকর্মীদের জড়ো করে পিকনিক পার্টি করেছে। জনগণ না থাকলে গণআন্দোলন কীভাবে হবে?

তিনি আরও বলেন, ‘৭৫ থেকে শুরু হওয়া হত্যার রাজনীতির ধারাবাহিকতাই ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা। এর মূল টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। হুজির কাছে তারেক রহমানের পরিষ্কার নির্দেশ ছিলো শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে হবে।

কাদের বলেন, এখানে আমাদের মনে রাখতে হবে, এই হত্যা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির মূল টার্গেট হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর পরিবার ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর পরিবার এবং আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করাই ছিল টার্গেট।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হবার পর ২৪ আগস্ট সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মারা যান আওয়ামী লীগের তৎকালীন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান।

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, অ্যাড. আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জি. আব্দুস সবুর, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, ত্রাণ ও সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, মারুফা আক্তার পপি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিএনপির আন্দোলনে তাদের নেতারাই হতাশ: ওবায়দুল কাদের

আপডেট : ০৫:১৭:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৩
বিএনপির সমাবেশে জনগণের সম্মেলন ঘটেনি, অংশগ্রহণ ঘটেনি। বিএনপির আন্দোলনে তাদের নেতারাই হতাশ বলে মন্তব্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) আইভি রহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলনের জন্য দুটি বিষয় লাগে একটা হলো অবজেকটিভ কনডিশান, দুই সাবজেকটিভ প্রিপারেশন। তাদের অবজেকটিভ কনডিশানও নেই, সাবজেকটিভ প্রিপারেশনও নেই। ক্ষমতার মুলো ঝুলিয়ে নেতাকর্মীদের জড়ো করে পিকনিক পার্টি করেছে। জনগণ না থাকলে গণআন্দোলন কীভাবে হবে?

তিনি আরও বলেন, ‘৭৫ থেকে শুরু হওয়া হত্যার রাজনীতির ধারাবাহিকতাই ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা। এর মূল টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। হুজির কাছে তারেক রহমানের পরিষ্কার নির্দেশ ছিলো শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে হবে।

কাদের বলেন, এখানে আমাদের মনে রাখতে হবে, এই হত্যা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির মূল টার্গেট হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর পরিবার ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর পরিবার এবং আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করাই ছিল টার্গেট।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হবার পর ২৪ আগস্ট সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মারা যান আওয়ামী লীগের তৎকালীন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান।

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, অ্যাড. আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জি. আব্দুস সবুর, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, ত্রাণ ও সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, মারুফা আক্তার পপি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।