ঢাকা ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ স্মরণে ঢাবিতে দুই দিনব্যাপী ছাপচিত্র প্রদর্শনী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৫:৪৯:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
  • / 232
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা অনুষদ, প্রিন্টমেকিং বিভাগ এবং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনসহ অন্যান্য সকল সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে সাথে নিয়ে ২ দিনব্যাপী ‘শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ জন্মশতবর্ষ-২০২২’ উদযাপন শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে ‘শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ‘পরম্পরায় ছাপচিত্র’ শীর্ষক ২ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ‌অনুষদ প্রাঙ্গণে শুরু হওয়া এই ‌অনুষ্ঠান আগামী ২৪ জুন পর্যন্ত চলবে।

১০টা ৪০ মিনিটে চারুকলা ‌অনুষদ, প্রিন্টমেকিং বিভাগ, শফিউদ্দীন শিল্পালয়, গ্যালারি চিত্রক, গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগ, ‌অঙ্কন ও চিত্রায়ন বিভাগ, শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগ, মৃৎশিল্প বিভাগ, প্রাচ্যকলা বিভাগ, কারুশিল্প বিভাগ, ‌অঙ্কন ও চিত্রায়ন ‌অ্যালামনাই, প্রিন্টমেকিং অ্যালামনাই শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী অধ্যাপক রফিকুন নবী বলেন, ‘আজকে আমাদের শিল্পগুরু সফিউদ্দিন আহমেদের শততম জন্মদিন। উনি যে শুধু আমাদের বা উপমহাদেশে শিল্পী ছিলেন তাই নয়, বরং বিশ্বখ্যাত নামীদামী শিল্পী ছিলেন। বাংলাদেশে শিল্পকলার বিভিন্ন কাজ, যেমন: কলেজ নির্মাণ, চারুকলা অনুষদ নির্মাণ; এ সমস্ত কিছুর মূলে আমাদের যে চার পাঁচজন শিল্পী জড়িত ছিলেন তার মধ্যে সফিউদ্দিন স্যারের অগ্রণী ভূমিকা ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘তার শততম জন্মদিন পালন করে নিজেদের গর্বিত মনে করছি। এর মধ্যদিয়ে আমরা শুধু ব্যক্তি সফিউদ্দিন আহমেদকে নয়, তার কর্ম সাধনা, শিল্প অবদান সবকিছু মিলিয়ে তাকে স্মরণ করছি। আমাদের জাতি হিসেবেও তাকে স্মরণ করা উচিত।’

এ সময় চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, চারুকলা অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইগণ উপস্থিত ছিলেন।

এরপর ‘পরম্পরায় ছাপচিত্র’ শীর্ষক প্রদর্শনী উদ্বোধন ও শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন।

অনুষ্ঠানের আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক, চারুকলা অনুষদের ডিন শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন, জন্মশতবর্ষ উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক শিল্পী অধ্যাপক রোকেয়া সুলতানা, প্রিন্টমেকিং বিভাগের ‌অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী, সফিউদ্দীন শিল্পালয়ের কর্ণধার ও শিল্পীপুত্র জনাব আহমেদ নাজির, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চারুকলা বিভাগের পরিচালক মিনি করিম জন্মশতবর্ষ উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব শিল্পী ‌অধ্যাপক মোঃ আমিসুজ্জামান প্রমুখ।

জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব শিল্পী অধ্যাপক মোঃ আনিসুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষক হলেন একটি জাতির স্থপতি যিনি প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীকে সোনালী ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখান। শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ ছিলেন তেমনই একজন পথপ্রদর্শক। তার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রদর্শনীতে শিল্পগুরুর উত্তরসূরি বিভিন্ন প্রজন্মের ১৭০ জন শিল্পির শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হচ্ছে। আমি মনে করি এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের হাত ধরে বাংলাদেশের ছাপচিত্রের যাত্রা শুরুর বিষয়টি আমরা ধারণ করতে পারবো।’

‘শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান ‌অতিথির বক্তব্যে বরেণ্য শিল্পী অধ্যাপক রফিকুন নবী শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের গভীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘এখানে যারা উপস্থিত আছে তাদের মধ্যে আমি বোধহয় সবচেয়ে প্রবীন এই চারুকলা চত্বরে। সে কারণে আমারা সফিউদ্দীন স্যারকে সবার আগে দেখেছি। ৫৯ সালে যখন ভর্তি হলাম তখন চাররুকলায় একটি ছোট দালান ছিল। এই দালানের ভেতরেই যে আমাদের গর্ব করার মতো শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন থেকে শুরু করে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ, কামরুল হাসান থেকে শুরু করে আনোয়ারুল হকের মতো মানুষ ছিলেন এত কিছু জানতাম না। সফিউদ্দীন স্যারের সাথে ছবিটা জগতের পাশাপাশি সংগীত, সাহিত্যের জগত নিয়ে কথা হতো। তার সান্নিধ্যে এসে এসবের মধ্যে আমার অংশগ্রহণ করা, অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যে অবস্থান, তাতে যদি চুল পরিমাণও আলোকিত হয়ে থাকি সেটা সফিউদ্দীন স্যারের জন্য। উনি যে এখন নেই, সেটা আমি বিশ্বাস করতে পারি না।’

সভাপতির বক্তব্যে চারুকলা অনুষদের ডিন, শিল্পী ও অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘সফিউদ্দীন স্যার খুব মিতব্যয়ী মানুষ ছিলেন। এর একটি রিফ্লেকশন তার ছবিগুলোতে ছিল। কোনো জায়গায় ‌অহেতুত কোনো এলিমেন্ট নেই, কোথাও কোনো অতিরিক্ত রেখা নেই। তার জীবনেও কিন্তু তা-ই ছিল। কত ‌অল্পের মধ্যে চলা যায় এবং ‌আভিজাত্য রক্ষা করা যায় এটিই তার শিক্ষা। এভাবেই মানুষ উপরে ওঠে। উপরে ওঠাটা অর্থের বিষয় না, এটি মানসিকতা। সফিউদ্দীন স্যারের মতো মানুষকে অনুসরণ করে আমরা আমাদের মানসিকতার স্তরকে উপরে তুলব এটাই আমাদের কাম্য।’

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রফিকুন নবী চারুকলার জয়নুল গ্যালারিতে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের উত্তরসূরি কয়েক প্রজন্মের শিল্পীদের ছাপচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন। এ সময় অতিথিবৃন্দ সফিউদ্দীন আহমেদের স্মৃতিতে ছাপচিত্রের মাধ্যমে তৈরি একটি ফোর্টফোলিও উদ্বোধন করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ স্মরণে ঢাবিতে দুই দিনব্যাপী ছাপচিত্র প্রদর্শনী

আপডেট : ০৫:৪৯:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা অনুষদ, প্রিন্টমেকিং বিভাগ এবং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনসহ অন্যান্য সকল সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে সাথে নিয়ে ২ দিনব্যাপী ‘শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ জন্মশতবর্ষ-২০২২’ উদযাপন শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে ‘শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ‘পরম্পরায় ছাপচিত্র’ শীর্ষক ২ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ‌অনুষদ প্রাঙ্গণে শুরু হওয়া এই ‌অনুষ্ঠান আগামী ২৪ জুন পর্যন্ত চলবে।

১০টা ৪০ মিনিটে চারুকলা ‌অনুষদ, প্রিন্টমেকিং বিভাগ, শফিউদ্দীন শিল্পালয়, গ্যালারি চিত্রক, গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগ, ‌অঙ্কন ও চিত্রায়ন বিভাগ, শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগ, মৃৎশিল্প বিভাগ, প্রাচ্যকলা বিভাগ, কারুশিল্প বিভাগ, ‌অঙ্কন ও চিত্রায়ন ‌অ্যালামনাই, প্রিন্টমেকিং অ্যালামনাই শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী অধ্যাপক রফিকুন নবী বলেন, ‘আজকে আমাদের শিল্পগুরু সফিউদ্দিন আহমেদের শততম জন্মদিন। উনি যে শুধু আমাদের বা উপমহাদেশে শিল্পী ছিলেন তাই নয়, বরং বিশ্বখ্যাত নামীদামী শিল্পী ছিলেন। বাংলাদেশে শিল্পকলার বিভিন্ন কাজ, যেমন: কলেজ নির্মাণ, চারুকলা অনুষদ নির্মাণ; এ সমস্ত কিছুর মূলে আমাদের যে চার পাঁচজন শিল্পী জড়িত ছিলেন তার মধ্যে সফিউদ্দিন স্যারের অগ্রণী ভূমিকা ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘তার শততম জন্মদিন পালন করে নিজেদের গর্বিত মনে করছি। এর মধ্যদিয়ে আমরা শুধু ব্যক্তি সফিউদ্দিন আহমেদকে নয়, তার কর্ম সাধনা, শিল্প অবদান সবকিছু মিলিয়ে তাকে স্মরণ করছি। আমাদের জাতি হিসেবেও তাকে স্মরণ করা উচিত।’

এ সময় চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, চারুকলা অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইগণ উপস্থিত ছিলেন।

এরপর ‘পরম্পরায় ছাপচিত্র’ শীর্ষক প্রদর্শনী উদ্বোধন ও শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন।

অনুষ্ঠানের আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক, চারুকলা অনুষদের ডিন শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন, জন্মশতবর্ষ উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক শিল্পী অধ্যাপক রোকেয়া সুলতানা, প্রিন্টমেকিং বিভাগের ‌অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী, সফিউদ্দীন শিল্পালয়ের কর্ণধার ও শিল্পীপুত্র জনাব আহমেদ নাজির, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চারুকলা বিভাগের পরিচালক মিনি করিম জন্মশতবর্ষ উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব শিল্পী ‌অধ্যাপক মোঃ আমিসুজ্জামান প্রমুখ।

জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব শিল্পী অধ্যাপক মোঃ আনিসুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষক হলেন একটি জাতির স্থপতি যিনি প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীকে সোনালী ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখান। শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ ছিলেন তেমনই একজন পথপ্রদর্শক। তার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রদর্শনীতে শিল্পগুরুর উত্তরসূরি বিভিন্ন প্রজন্মের ১৭০ জন শিল্পির শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হচ্ছে। আমি মনে করি এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের হাত ধরে বাংলাদেশের ছাপচিত্রের যাত্রা শুরুর বিষয়টি আমরা ধারণ করতে পারবো।’

‘শিল্পগুরুর শিল্পসাধনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান ‌অতিথির বক্তব্যে বরেণ্য শিল্পী অধ্যাপক রফিকুন নবী শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের গভীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘এখানে যারা উপস্থিত আছে তাদের মধ্যে আমি বোধহয় সবচেয়ে প্রবীন এই চারুকলা চত্বরে। সে কারণে আমারা সফিউদ্দীন স্যারকে সবার আগে দেখেছি। ৫৯ সালে যখন ভর্তি হলাম তখন চাররুকলায় একটি ছোট দালান ছিল। এই দালানের ভেতরেই যে আমাদের গর্ব করার মতো শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন থেকে শুরু করে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদ, কামরুল হাসান থেকে শুরু করে আনোয়ারুল হকের মতো মানুষ ছিলেন এত কিছু জানতাম না। সফিউদ্দীন স্যারের সাথে ছবিটা জগতের পাশাপাশি সংগীত, সাহিত্যের জগত নিয়ে কথা হতো। তার সান্নিধ্যে এসে এসবের মধ্যে আমার অংশগ্রহণ করা, অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যে অবস্থান, তাতে যদি চুল পরিমাণও আলোকিত হয়ে থাকি সেটা সফিউদ্দীন স্যারের জন্য। উনি যে এখন নেই, সেটা আমি বিশ্বাস করতে পারি না।’

সভাপতির বক্তব্যে চারুকলা অনুষদের ডিন, শিল্পী ও অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘সফিউদ্দীন স্যার খুব মিতব্যয়ী মানুষ ছিলেন। এর একটি রিফ্লেকশন তার ছবিগুলোতে ছিল। কোনো জায়গায় ‌অহেতুত কোনো এলিমেন্ট নেই, কোথাও কোনো অতিরিক্ত রেখা নেই। তার জীবনেও কিন্তু তা-ই ছিল। কত ‌অল্পের মধ্যে চলা যায় এবং ‌আভিজাত্য রক্ষা করা যায় এটিই তার শিক্ষা। এভাবেই মানুষ উপরে ওঠে। উপরে ওঠাটা অর্থের বিষয় না, এটি মানসিকতা। সফিউদ্দীন স্যারের মতো মানুষকে অনুসরণ করে আমরা আমাদের মানসিকতার স্তরকে উপরে তুলব এটাই আমাদের কাম্য।’

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রফিকুন নবী চারুকলার জয়নুল গ্যালারিতে শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের উত্তরসূরি কয়েক প্রজন্মের শিল্পীদের ছাপচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন। এ সময় অতিথিবৃন্দ সফিউদ্দীন আহমেদের স্মৃতিতে ছাপচিত্রের মাধ্যমে তৈরি একটি ফোর্টফোলিও উদ্বোধন করেন।