জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে মালদ্বীপ-ভারতের পরই বাংলাদেশ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:১৮:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর ২০২১
  • / 152
করোনা মহামারীতে কিছুটা বিপর্যস্ত হলেও বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি জানিয়েছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে জিডিপির মোট দেশজ উৎপাদনে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে।

বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাসের প্রতিবেদনে এই কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।

ডিজিটাইজেশন ও সেবানির্ভর উন্নয়ন শীর্ষক এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বেড়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০২০–২১ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ থেকেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশটির অর্থনীতি ভবিষ্যতে আরও ভালো হবে। কিন্তু করোনার টিকা দেয়ার গতির ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে। কারণ বাংলাদেশ এখনো টিকাকরণে অনেকটা পিছিয়ে আছে।

চলতি অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি মালদ্বীপের হতে পারে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। এরপরে ভারতের প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশ হতে পারে। আর এরপরই বাংলাদেশের অবস্থান।

সমষ্টিগতভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় গড়ে ৭ দশমিক ১ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলেও বলছে বিশ্বব্যাংক।

করোনা মহামারি দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স টিমার বলেন, টিকা দেয়ার গতির ওপর ভবিষ্যতের উন্নতি নির্ভর করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে মালদ্বীপ-ভারতের পরই বাংলাদেশ

আপডেট : ০১:১৮:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর ২০২১
করোনা মহামারীতে কিছুটা বিপর্যস্ত হলেও বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি জানিয়েছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে জিডিপির মোট দেশজ উৎপাদনে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে।

বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাসের প্রতিবেদনে এই কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।

ডিজিটাইজেশন ও সেবানির্ভর উন্নয়ন শীর্ষক এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বেড়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি ২০২০–২১ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ থেকেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশটির অর্থনীতি ভবিষ্যতে আরও ভালো হবে। কিন্তু করোনার টিকা দেয়ার গতির ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে। কারণ বাংলাদেশ এখনো টিকাকরণে অনেকটা পিছিয়ে আছে।

চলতি অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি মালদ্বীপের হতে পারে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। এরপরে ভারতের প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশ হতে পারে। আর এরপরই বাংলাদেশের অবস্থান।

সমষ্টিগতভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় গড়ে ৭ দশমিক ১ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলেও বলছে বিশ্বব্যাংক।

করোনা মহামারি দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স টিমার বলেন, টিকা দেয়ার গতির ওপর ভবিষ্যতের উন্নতি নির্ভর করছে।