ঢাকা ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পেনশন পুনঃস্থাপনের সুযোগ ৮ বছর করার দাবি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
  • / 68
প্রজ্ঞাপণ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীরা এলপিআর/পিআরএল শেষ হওয়ার ১৫ বছর পর পেনশনে পুনঃস্থাপনের সুযোগ পান। এ হিসেবে পেনশন পুনঃস্থাপনে তাদের ৭৩ থেকে ৭৫ বছর বয়সে হয়ে যায়। অধিকাংশ কর্মচারীই বয়স হওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। এ কারণে তারা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

রোববার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের (কেআইবি) সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এমন অভিযোগ করেন শতভাগ পেনশন সমর্পনকারীরা।

সভায় বক্তারা বলেন, ২০১৮ সালে এক প্রজ্ঞাপণের মাধ্যমে এলপিআর/পিআরএল শেষ হবার পর হতে ১৫ বছর পর পেনশনে পুনঃস্থাপন করে সরকার। এতে অনেকেই গৃহীত আনুতোষিকের অর্থ সংসারে ব্যয় করে এখন নিঃস্ব হয়ে নিদারুন অর্থ-কষ্ট, হতাশা ও দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

সভায় বক্তারা শতভাগ পেনশন সমর্পনকারী কর্মচারীদের আর্থিক দুরাবস্থা ও বার্ধক্যের অকাল পরিণতি বিবেচনা করে আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতে পেনশন ১৫ বছরের পরিবর্তে আট বছর করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি করেন।

শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী গ্রুপের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সিনিয়র সচিব কামারান নেছা খানমের সভাপতিত্বে সভায় কেআইবির সভাপতি ও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মহাসচিব মো. খায়রুল আলম প্রিন্স, দপ্তর সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী গ্রুপের আহ্বায়ক কৃষিবিদ মো. নজরুল ইসলাম, সদস্য এইচ এম মাহফুজুর রহমান, আক্তারুজ্জামান হামিদী, ইনতাজ আলী, ডা. মঈন উদ্দিন, ড. রফিকুল ইসলাম মন্ডল, হাসানুল হক পান্না, এ এস এম বজলুল হক রানা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পেনশন পুনঃস্থাপনের সুযোগ ৮ বছর করার দাবি

আপডেট : ০১:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
প্রজ্ঞাপণ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীরা এলপিআর/পিআরএল শেষ হওয়ার ১৫ বছর পর পেনশনে পুনঃস্থাপনের সুযোগ পান। এ হিসেবে পেনশন পুনঃস্থাপনে তাদের ৭৩ থেকে ৭৫ বছর বয়সে হয়ে যায়। অধিকাংশ কর্মচারীই বয়স হওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। এ কারণে তারা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

রোববার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের (কেআইবি) সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এমন অভিযোগ করেন শতভাগ পেনশন সমর্পনকারীরা।

সভায় বক্তারা বলেন, ২০১৮ সালে এক প্রজ্ঞাপণের মাধ্যমে এলপিআর/পিআরএল শেষ হবার পর হতে ১৫ বছর পর পেনশনে পুনঃস্থাপন করে সরকার। এতে অনেকেই গৃহীত আনুতোষিকের অর্থ সংসারে ব্যয় করে এখন নিঃস্ব হয়ে নিদারুন অর্থ-কষ্ট, হতাশা ও দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

সভায় বক্তারা শতভাগ পেনশন সমর্পনকারী কর্মচারীদের আর্থিক দুরাবস্থা ও বার্ধক্যের অকাল পরিণতি বিবেচনা করে আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতে পেনশন ১৫ বছরের পরিবর্তে আট বছর করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি করেন।

শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী গ্রুপের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সিনিয়র সচিব কামারান নেছা খানমের সভাপতিত্বে সভায় কেআইবির সভাপতি ও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মহাসচিব মো. খায়রুল আলম প্রিন্স, দপ্তর সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী গ্রুপের আহ্বায়ক কৃষিবিদ মো. নজরুল ইসলাম, সদস্য এইচ এম মাহফুজুর রহমান, আক্তারুজ্জামান হামিদী, ইনতাজ আলী, ডা. মঈন উদ্দিন, ড. রফিকুল ইসলাম মন্ডল, হাসানুল হক পান্না, এ এস এম বজলুল হক রানা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।