ঢাকা ০৭:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্যের নথি গায়েব: সিআইডি হেফাজতে আরও তিনজন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৩৩:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১
  • / 83
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ১৭টি নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরও তিন জনকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

মঙ্গলবার সিআইডি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজাদ রহমান বাংলাদেশ জার্নালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, তাদের আটক করা হয়নি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেয়া হয়েছে। তারা হলেন, অহিদ খান, সেলিম ও নবী।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, তারা মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী। তাদের মধ্যে অহিদ খান মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।

এ নিয়ে নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় মন্ত্রণালয়ের ৯ জন কর্মচারী ও ১ জন ঠিকাদারকে নিজেদের জিম্মায় নিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নথি গায়েবের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।

জিডিতে বলা হয়েছে, গত ২৭ অক্টোবর বুধবার নথিগুলোর ফাইল কেবিনেটে রাখা হয়। পরদিন দুপুর ১২টায় কাজ করতে গিয়ে দেখা যায় ফাইলগুলো কেবিনেটের মধ্যে নেই।

থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জিডিতে ১৭টি নথির নম্বর ও বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজের কেনাকাটা সংক্রান্ত একাধিক নথি, ইলেকট্রনিক ডেটা ট্র্যাকিংসহ জনসংখ্যাভিত্তিক জরায়ু মুখ ও স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং কর্মসূচি, রিপোর্ট অধিদপ্তরের কেনাকাটা, ট্রেনিং স্কুলের যানবাহন বরাদ্দ ও ক্রয় সংক্রান্ত নথি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

স্বাস্থ্যের নথি গায়েব: সিআইডি হেফাজতে আরও তিনজন

আপডেট : ০১:৩৩:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ১৭টি নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরও তিন জনকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

মঙ্গলবার সিআইডি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজাদ রহমান বাংলাদেশ জার্নালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, তাদের আটক করা হয়নি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেয়া হয়েছে। তারা হলেন, অহিদ খান, সেলিম ও নবী।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, তারা মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী। তাদের মধ্যে অহিদ খান মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।

এ নিয়ে নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় মন্ত্রণালয়ের ৯ জন কর্মচারী ও ১ জন ঠিকাদারকে নিজেদের জিম্মায় নিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নথি গায়েবের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।

জিডিতে বলা হয়েছে, গত ২৭ অক্টোবর বুধবার নথিগুলোর ফাইল কেবিনেটে রাখা হয়। পরদিন দুপুর ১২টায় কাজ করতে গিয়ে দেখা যায় ফাইলগুলো কেবিনেটের মধ্যে নেই।

থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জিডিতে ১৭টি নথির নম্বর ও বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজের কেনাকাটা সংক্রান্ত একাধিক নথি, ইলেকট্রনিক ডেটা ট্র্যাকিংসহ জনসংখ্যাভিত্তিক জরায়ু মুখ ও স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং কর্মসূচি, রিপোর্ট অধিদপ্তরের কেনাকাটা, ট্রেনিং স্কুলের যানবাহন বরাদ্দ ও ক্রয় সংক্রান্ত নথি।