ঢাকা ০৩:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নড়াইলে বোনকে হত্যার দায়ে ভাইয়ের ফাঁসি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:৩১:১২ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
  • / 91
নড়াইলে নিজের বোনকে হত্যার দায়ে রিপন মোল্যা নামে একজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ আদেশ দেন।

জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এমদাদুল ইসলাম ইমদাদ মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রিপন মোল্যা ও নিহত ফাতেমা নড়াইলের নড়াগাতি থানার কালিনগর গ্রামের মোকছেদ মোল্যা’র (মকু) সন্তান।

মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর বেলা ৩টার দিকে কালিনগর গ্রামের নালিয়া নদীর ঘাটে কাপড় পরিষ্কার করার সময় আসামি রিপন মোল্যা পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে ফাতেমাকে পানিতে ফেলে দেয়। পরে তাকে পানিতে চুবিয়ে ও বাঁশের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্য করে। হত্যার পর লাশ পানির নিচে কাঁদায় পুতে রাখে। হত্যার ঘটনাটি আসামি রিপন মোল্যার ছেলে রাশেদ মোল্যা দেখতে পায়। বিকেলে ফাতেমাকে খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে রাশেদ মোল্যার বর্ণনা অনুযায়ী নদীর ঘাট থেকে লাশটি উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা। পরে পুলিশ আসামি রিপন মোল্যাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে করলে সে হত্যার কথা স্বীকার করে।

এ ঘটনায় তাদের বাবা মোকছেদ ওরফে মকু মোল্যা বাদী হয়ে নড়াগাতি থানায় মামলা দায়ের করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নড়াইলে বোনকে হত্যার দায়ে ভাইয়ের ফাঁসি

আপডেট : ১২:৩১:১২ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
নড়াইলে নিজের বোনকে হত্যার দায়ে রিপন মোল্যা নামে একজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ আদেশ দেন।

জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এমদাদুল ইসলাম ইমদাদ মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রিপন মোল্যা ও নিহত ফাতেমা নড়াইলের নড়াগাতি থানার কালিনগর গ্রামের মোকছেদ মোল্যা’র (মকু) সন্তান।

মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর বেলা ৩টার দিকে কালিনগর গ্রামের নালিয়া নদীর ঘাটে কাপড় পরিষ্কার করার সময় আসামি রিপন মোল্যা পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে ফাতেমাকে পানিতে ফেলে দেয়। পরে তাকে পানিতে চুবিয়ে ও বাঁশের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্য করে। হত্যার পর লাশ পানির নিচে কাঁদায় পুতে রাখে। হত্যার ঘটনাটি আসামি রিপন মোল্যার ছেলে রাশেদ মোল্যা দেখতে পায়। বিকেলে ফাতেমাকে খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে রাশেদ মোল্যার বর্ণনা অনুযায়ী নদীর ঘাট থেকে লাশটি উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা। পরে পুলিশ আসামি রিপন মোল্যাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে করলে সে হত্যার কথা স্বীকার করে।

এ ঘটনায় তাদের বাবা মোকছেদ ওরফে মকু মোল্যা বাদী হয়ে নড়াগাতি থানায় মামলা দায়ের করেন।