স্বাস্থ্যের নথি গায়েব, ৪ জন বরখাস্ত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১১:১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১
  • / 149
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের নথি গায়েবের ঘটনায় চারজনকে শনাক্তের পর তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্তরা ওই বিভাগেই কর্মরত ছিলেন।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নূর।

চার কর্মচারী হলেন- ক্রয় ও সংগ্রহ-২ শাখার সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা ও জোসেফ সরদার, প্রশাসন-২ শাখার (গ্রহণ ও বিতরণ ইউনিট) অফিস সহায়ক বাদল চন্দ্র গোস্বামী এবং প্রশাসন-৩ শাখার অফিস সহায়ক মিন্টু মিয়া।

এ ব্যাপারে সচিব মো. আলী নূর সাংবাদিকদের বলেন, মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বিভাগীয় ব্যবস্থা হিসেবে তাদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিভাগীয় মামলায় যে সিদ্ধান্ত হবে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের ১৭টি নথি গায়েবের ঘটনায় গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নাদিরা হায়দার জিডিটি করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

স্বাস্থ্যের নথি গায়েব, ৪ জন বরখাস্ত

আপডেট : ১১:১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের নথি গায়েবের ঘটনায় চারজনকে শনাক্তের পর তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্তরা ওই বিভাগেই কর্মরত ছিলেন।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নূর।

চার কর্মচারী হলেন- ক্রয় ও সংগ্রহ-২ শাখার সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা ও জোসেফ সরদার, প্রশাসন-২ শাখার (গ্রহণ ও বিতরণ ইউনিট) অফিস সহায়ক বাদল চন্দ্র গোস্বামী এবং প্রশাসন-৩ শাখার অফিস সহায়ক মিন্টু মিয়া।

এ ব্যাপারে সচিব মো. আলী নূর সাংবাদিকদের বলেন, মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বিভাগীয় ব্যবস্থা হিসেবে তাদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিভাগীয় মামলায় যে সিদ্ধান্ত হবে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের ১৭টি নথি গায়েবের ঘটনায় গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নাদিরা হায়দার জিডিটি করেন।