ঢাকা ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের কাছে ডাক্তার-নার্স চাচ্ছে মালদ্বীপ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
  • / 148
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশের কাছে মালদ্বীপ ডাক্তার-নার্স চাচ্ছে। বিশেষ করে তারা স্পেশালিস্ট চাচ্ছে। ইতোমেধ্যে আমরা কোভিড চলাকালে কিছু নার্স দিয়েছিলাম। তারা আরো লোক চাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য একটা গুড নিউজ।

তিনি বলেন, তাদের দেশে আমাদের অনেক লোক ওয়ার্কার অবৈধ হয়ে আছে। আমি বলেছি তাদের বৈধ করার জন্য। তারা বলেছে তারা সে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

বুধবার দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ইএটিএল ইনোভেশন হাবের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, মালদ্বীপের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে এসেছেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মালদ্বীপ বাংলাদেশের পাশে আছে। এই ইস্যুতে আমরা এবং তারা সব ফোরামে এক ও অভিন্ন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী মালদ্বীপ গেলে অভিন্ন স্বার্থ সংশিষ্ট বিষয়ে অনেকগুলো চুক্তি হবে।

দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের তরুণ উদ্যোক্তাদের সহায়তা, অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে যাত্রা শুরু করলো ইএটিএল ইনোভেশন হাব লিমিটেড।

দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির ইনোভেশন সেন্টার ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড . এ কে আব্দুল মোমেন। এ সময় ইএটিএল ইনোভেশন হাবের চেয়ারম্যান প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খান, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এমডি ড. বিকর্ণ কুমার ঘোষসহ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অনেকেই ছিলেন। এর আগে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক সিটির প্রশাসনিক ভবনে ইএটিএল ইনোভেশন হাবের পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইএটিএল ইনোভেশন হাব বাণিজ্যিক উদ্যোগ নয়, এটি বরং একটি দীর্ঘমেয়াদী টেকসই আর্থ-সামাজিক উদ্যোগ। যা সঠিক প্রযুক্তিতে তরুণ প্রতিভাদের দক্ষতা বাড়ানো এবং একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সরকার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সামগ্রিকভাবে অংশীজনদের কাছ থেকে যথাযথ সমর্থন পেলে এই উদ্যোগ সফল হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশের কাছে ডাক্তার-নার্স চাচ্ছে মালদ্বীপ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট : ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশের কাছে মালদ্বীপ ডাক্তার-নার্স চাচ্ছে। বিশেষ করে তারা স্পেশালিস্ট চাচ্ছে। ইতোমেধ্যে আমরা কোভিড চলাকালে কিছু নার্স দিয়েছিলাম। তারা আরো লোক চাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য একটা গুড নিউজ।

তিনি বলেন, তাদের দেশে আমাদের অনেক লোক ওয়ার্কার অবৈধ হয়ে আছে। আমি বলেছি তাদের বৈধ করার জন্য। তারা বলেছে তারা সে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

বুধবার দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ইএটিএল ইনোভেশন হাবের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, মালদ্বীপের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে এসেছেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে মালদ্বীপ বাংলাদেশের পাশে আছে। এই ইস্যুতে আমরা এবং তারা সব ফোরামে এক ও অভিন্ন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী মালদ্বীপ গেলে অভিন্ন স্বার্থ সংশিষ্ট বিষয়ে অনেকগুলো চুক্তি হবে।

দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের তরুণ উদ্যোক্তাদের সহায়তা, অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে যাত্রা শুরু করলো ইএটিএল ইনোভেশন হাব লিমিটেড।

দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির ইনোভেশন সেন্টার ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড . এ কে আব্দুল মোমেন। এ সময় ইএটিএল ইনোভেশন হাবের চেয়ারম্যান প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খান, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এমডি ড. বিকর্ণ কুমার ঘোষসহ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অনেকেই ছিলেন। এর আগে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক সিটির প্রশাসনিক ভবনে ইএটিএল ইনোভেশন হাবের পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইএটিএল ইনোভেশন হাব বাণিজ্যিক উদ্যোগ নয়, এটি বরং একটি দীর্ঘমেয়াদী টেকসই আর্থ-সামাজিক উদ্যোগ। যা সঠিক প্রযুক্তিতে তরুণ প্রতিভাদের দক্ষতা বাড়ানো এবং একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সরকার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সামগ্রিকভাবে অংশীজনদের কাছ থেকে যথাযথ সমর্থন পেলে এই উদ্যোগ সফল হবে।